Advertisement
Advertisement

Breaking News

COVID vaccine

হায়দরাবাদের করবেভ্যাক্স হতে চলেছে দেশের সবচেয়ে সস্তা টিকা, কত দাম জানেন?

তৃতীয় দফার ট্রায়াল চলছে এই টিকার।

At Rs 500 for both doses, Biological E's Corbevax could be cheapest vaccine in India | Sangbad Pratidin

ছবি: প্রতীকী

Published by: Biswadip Dey
  • Posted:June 5, 2021 2:15 pm
  • Updated:June 5, 2021 2:22 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: এখনও মেলেনি অনুমোদন। চলছে তৃতীয় দফার ট্রায়াল। তবে জরুরি ভিত্তিতে অনুমোদন মিললে বায়োলজিক্যাল-ই সংস্থার উৎপাদিত টিকাই (COVID vaccine) হতে চলেছে দেশের সবচেয়ে সস্তা করোনা (Coronavirus) টিকা। যার দু’টি ডোজের সম্মি‌লিত মূল্য হতে চলেছে ৫০০ টাকা। এমনকী এর চেয়েও কম, ৪০০ টাকাও হতে পারে বলে দাবি এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের। যদিও শেষ পর্যন্ত এর দাম কত হবে তা ঘোষণার পরই জানা যাবে। তবে তা এর আশপাশেই থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে।

হায়দরাবাদের (Hyderabad) এই সংস্থা তৈরি করেছে করবেভ্যাক্স নামের এই টিকাটি। প্রথম ও দ্বিতীয় দফায় ফলাফল অত্যন্ত আশাপ্রদ। এবার তৃতীয় তথা চূড়ান্ত ট্রায়াল পর্ব পেরিয়ে গেলেই অনুমোদন মিলতে পারে। তারপরই বাজারে চলে আসতে পারে করবেভ্যাক্স। ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক ৩০ কোটি ডোজের বরাত দিয়ে দিয়েছে ওই সংস্থাকে। সব মিলিয়ে দেড় হাজার কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে তাদের।

Advertisement

[আরও পড়ুন: পরা যাবে না জিন্স-টি শার্ট, কর্মীদের জন্য নয়া পোশাক বিধি চালু করল CBI]

এখনও পর্যন্ত যে তিনটি টিকাকে ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে সেগুলি হল সিরাম ইনস্টিটিউটের কোভিশিল্ড, ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিন ও রাশিয়ার স্পুটনিক ভি। এগুলির মধ্যে কোভিশিল্ডের এক ডোজের মূল্য রাজ্য সরকারের ক্ষেত্রে ৩০০ ও বেসরকারি হাসপাতালে ৬০০ টাকা। একই ভাবে কোভ্যাক্সিনের মূল্য দাঁড়াচ্ছে যথাক্রমে ৪০০ ও ১২০০ টাকা। স্পুটনিকের একটি শটের মূল্য সেখানে ৯৯৫ টাকা। সুতরাং সেই বিচারে করবেভ্যাক্সের ডোজের দাম যে অনেকটাই কম হতে চলেছে তা বলাই বাহুল্য।

Advertisement

প্রসঙ্গত, এই টিকাটি ছাড়াও বায়োলজিক্যাল-ই সংস্থা পিটিএক্স-কোভিড-১৯-বি নামের আরও একটি টিকা উৎপাদন করছে। তবে সেটি কানাডার প্রভিডেন্স থেরাপিউটিক্স হোল্ডিংস সংস্থার সঙ্গে যৌথভাবে। অনুমোদন পেয়ে গেলে ২০২২ সালের মধ্যে এই ভ্যাকসিনের ১০০ কোটি ডোজ তৈরি করার লক্ষ্যমাত্রা রাখতে চায় সংস্থাটি।

উল্লেখ্য, গত জানুয়ারিতে দেশে টিকাকরণ শুরু হয়। কিন্তু তৃতীয় দফার টিকাকরণ শুরু হওয়ার পরে টিকার ডোজের ঘাটতি দেখা গিয়েছে। তাই আরও বেশি সংখ্যক সংস্থার টিকাকে অনুমোদন দিয়ে ঘাটতি পূরণ করতে চাইছে কেন্দ্র।

[আরও পড়ুন: ৫৮ দিনে সর্বনিম্ন দেশের দৈনিক করোনা সংক্রমণ, স্বস্তি দিচ্ছে সুস্থতার হার]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ