Advertisement
Advertisement
P Chidamabram

বেআইনি ভিসা ইস্যুতে এবার CBI গ্রেপ্তার করল চিদম্বরমপুত্রের ঘনিষ্ঠ বন্ধুকে

মঙ্গলবার চিদম্বরমের বাড়ি ও কার্যালয়ে জোরদার তল্লাশি চালায় কেন্দ্রীয় সংস্থা।

CBI arrested a close associate of Congress leader Karti P Chidambaram। Sangbad Pratidin
Published by: Biswadip Dey
  • Posted:May 18, 2022 10:15 am
  • Updated:May 18, 2022 10:15 am

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: সিবিআইয়ের হাতে গ্রেপ্তার প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পি চিদম্বরমের (P Chidamabram) ছেলে কার্তি চিদাম্বরমের ঘনিষ্ঠ বন্ধু এস ভাস্কর রামন। ৫০ লক্ষ টাকার বিনিময়ে ২৫০ জন চিনা নাগরিককে বেআইনিভাবে ভিসা (Visa) পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে কার্তি চিদম্বরমের বিরুদ্ধে। মঙ্গলবারই দিল্লি, মুম্বই, চেন্নাই ও তামিলনাড়ুতে চিদম্বরমের বাড়ি ও কার্যালয়ে জোরদার তল্লাশি চালিয়েছে সিবিআই। এরপরই মঙ্গলবার রাতে গ্রেপ্তার করা হয় কার্তির বন্ধুকে।

প্রসঙ্গত, কার্তির (Karti Chidamabram) বিরুদ্ধে অভিযোগ একটি, দু’টি নয়। বাবা কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী থাকাকালীন বিদেশি অর্থের বিনিময়ে INX মিডিয়ার অনুমোদন পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগে গোড়ায় তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়। অভিযোগ, ৩০৫ কোটি টাকা ওই বিদেশি সংস্থার কাছ থেকে হাতিয়েছিলেন কার্তি। তার সঙ্গে এবার যুক্ত হয়েছে বেআইনি ভিসা ইস্যু।

Advertisement

জানা গিয়েছে, তামিলনাড়ু ও মুম্বইয়ের তিনটি করে জায়গায় তল্লাশি চালিয়েছে সিবিআই। এছাড়াও পাঞ্জাব, কর্ণাটক, ওড়িশার তিনটি স্থানেও চালানো হয়েছে তল্লাশি। এরপরই কার্তি খোঁচা মেরে টুইট করেন, ”আমি গুনতে ভুলে গিয়েছি কতবার তল্লাশি চালানো হচ্ছে। নিশ্চয়ই রেকর্ডে থাকবে।”

Advertisement

[আরও পড়ুন: SSC দুর্নীতিতে নাম জড়ানো মন্ত্রী পরেশ অধিকারী ‘উধাও’! মেয়েকে নিয়ে নামলেন না শিয়ালদহে]

এদিকে মঙ্গলবারের সিবিআই (CBI) তল্লাশি নিয়ে বিচলিত নন পি চিদম্বরমও। টুইটে তিনি জানিয়েছেন,”আজ সকালে সিবিআইয়ের একটি দল আমার চেন্নাইয়ের বাড়ি এবং দিল্লিতে আমার সরকারি বাসভবনে তল্লাশি চালিয়েছে। ওঁরা আমাকে একটি এফআইআর কপি দেখিয়েছে, যাতে অভিযুক্ত হিসাবে আমার নাম নেই। সিবিআইয়ের ওই দলটি তল্লাশি চালিয়ে কিছু পায়নি। ওঁরা কিছু বাজেয়াপ্তও করেনি। তবে, একটা কথা আমি বলতে পারি, তল্লাশি চালানোর সময়টা বেশ তাৎপর্যপূর্ণ।”

প্রসঙ্গত, পি চিদম্বরম এবং কার্তি চিদম্বরম দু’জনেই আগে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। ২০১৭ সালে কার্তির বিরুদ্ধে সিবিআই আর্থিক তছরূপের মামলা দায়ের করে। পাশাপাশি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটও (ED) অর্থ নয়ছয়ের মামলায় তদন্তে নামে। ২০১৮ সালে কার্তিকে গ্রেপ্তার করেছিল সিবিআই। পরে অবশ্য জামিনে মুক্তি পান তিনি।

[আরও পড়ুন: জম্মু ও কাশ্মীরে মদের দোকানে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা, বিস্ফোরণে মৃত ১, আহত ৩]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ