Advertisement
Advertisement
অখিলেশ

ভোটের পরই স্বস্তি, আয়ের অধিক সম্পত্তি মামলায় অখিলেশকে ক্লিনচিট সিবিআইয়ের

ভোটের ফলাফলের আগে সিবিআইয়ের সিদ্ধান্তে রাজনৈতিক মহলে জল্পনা।

CBI cleanchit to Akhilesh, Mulayam in disproportionate asset case
Published by: Subhajit Mandal
  • Posted:May 21, 2019 6:57 pm
  • Updated:May 21, 2019 6:57 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ভোটের আগে হঠাৎই অখিলেশ যাদবের বাড়িতে সিবিআই হানার ধুম পড়ে যায়। সমাজবাদী পার্টি এবং বহুজন সমাজ পার্টির মহাজোট ঘোষিত হওয়ার পর হঠাৎই একাধিক মামলায় সক্রিয় হয়ে ওঠে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সিবিআই একে একে অখিলেশ এবং মায়াবতী, উত্তরপ্রদেশের দুই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতেই সিবিআই হানা দেয়। কিন্তু ভোট মিটতেই, সেসব উধাও। উলটে পুরনো একটি মামলায় ক্লিনচিট পেয়ে গেলেন সমাজবাদী পার্টি সুপ্রিমো অখিলেশ। এবং তাঁর বাবা তথা সমাজবাদী পার্টির প্রতিষ্ঠাতা মুলায়ম সিং যাদব।

[আরও পড়ুন: ভোটের স্বার্থে দ্বিচারিতা? আক্রমণের পর রাজীব গান্ধীকে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন মোদির]

ভোটের আগে আগে ৬ বছরের পুরনো একটি মামলা খুচিয়ে তুলেছিলেন বিশ্বনাথ চতুর্বেদী নামের এক ব্যক্তি। আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন সম্পত্তি মামলায় তদন্ত কতদূর এগিয়েছে, জানতে চেয়ে আদালতে একটি পিটিশন দাখিল করেন তিনি। তাঁর পিটিশনের ভিত্তিতে সিবিআইকে নোটিস পাঠায় আদালত। সিবিআইয়ের তরফে আদালতকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, অখিলেশ যাদব এবং মুলায়ম সিং যাদবের বিরুদ্ধে আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন সম্পত্তির যে অভিযোগের তদন্ত শুরু হয়েছিল, তা অনেকদিন আগেই বন্ধ করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে কোনও প্রমাণই পায়নি সিবিআই। মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে পিতা-পুত্র দু’জনকেই ক্লিনচিট দিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

Advertisement

[আরও পড়ুন: সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও ম্যাজিক ফিগার এনডিএ-র নাগালের বাইরেই, ইঙ্গিত সমীক্ষায়]

আগামী ২৩ মে লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল কী হবে, কেমন হবে জোট-রাজনীতি, তা নিয়ে দেশজুড়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে। মুলায়ম-অখিলেশ দল নিয়ে কোন শিবিরে যোগ দেবেন তা নিয়ে যখন জল্পনা তুঙ্গে ঠিক তখনই সিবিআইয়ের এই রায় নতুন করে ভাবাচ্ছে রাজনৈতিক মহলকে। তবে ভোটের ফল প্রকাশের আগেই বেশ কিছুটা স্বস্তি পেলেন সমাজবাদী পার্টির মুলায়ম সিং ও অখিলেশ যাদব। ২০০৫-এ বিশ্বনাথ চতুর্বেদী মুলায়ম ও অখিলেশের বিরুদ্ধে আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন সম্পত্তির মামলা দায়ের করেন। ২০১৩ সালের আগস্ট মাসে এই মামলার তদন্ত প্রমাণের অভাবে বন্ধ করে দিতে হয় বলে জানিয়েছে সিবিআই।

Advertisement

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ