Advertisement
Advertisement

Breaking News

কমলা মিলস অগ্নিকাণ্ড: দুই ম্যানেজারকে গ্রেপ্তার করল পুলিশ

মালিকদের খোঁজে তল্লাশি শুরু পুলিশের।

Kamala Mills Fire:  2 managers of rooftop pub held
Published by: Sangbad Pratidin Digital
  • Posted:January 1, 2018 8:10 am
  • Updated:January 1, 2018 8:10 am

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: নতুন বছরে শুভেচ্ছার জোয়ার চলছে। কিন্তু বছরশেষের কমলা মিলসের আগুন লাগার ঘটনা এখনও শিহরণ জাগায় সাধারণ মানুষের মনে। বিশেষত মুম্বইবাসীর কাছে। জন্মদিনেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন খুশবু বনশল। বন্ধুর আনন্দে শামিল হতে আসা মহিলাদেরও একই হাল হল। কিন্তু কেন এই পরিণতি? এই প্রশ্নের উত্তরই জানার চেষ্টা করছে পুলিশ। ঘটনার পর থেকেই পলাতক রেস্তরাঁ মালিকরা। তাঁদের পালানোয় সাহায্য করার অভিযোগে এর আগেই দু’জনকে গ্রেপ্তার করেছিল পুলিশ। এবার ‘১ অ্যাবাভ’ পাবের দুই ম্যানেজারকে গ্রেপ্তার করা হল। ধৃতদের নাম কেভিন বাওয়া ও নিলসন লোপেজ। পাবের সুরক্ষায় গাফিলতির অভিযোগ আনা হয়েছে দু’জনের বিরুদ্ধে।

[অব্যাহত পাক হামলা, সার্জিক্যাল স্ট্রাইককে ‘নাটক’ বলে কটাক্ষ কংগ্রেস নেতার]

Advertisement

২৮ তারিখ রাত সাড়ে বারোটা নাগাদ আগুন লাগে এই বহুতলে। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছিল, শর্ট সার্কিট থেকেই ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড। কিন্তু পরে জানা যায়, জন্মদিনের পার্টি থেকেই ছড়িয়ে পড়ে আগুন।সাধারণত কমপাউন্ডের একাধিক বিল্ডিংগুলির মধ্যে সংযোগ থাকে। সংযোগ পথেই আগুন অন্যান্য বিল্ডিংয়ে ছড়িয়ে পড়ে। বহুতলে ভেল্টিলেশনের ঠিকঠাক ব্যবস্থা ছিল না। তার ফলে বাসিন্দা ও যাঁরা এসেছিলেন সেখানে আটকে পড়েন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানাচ্ছেন, বহুতল থেকে বেরনোর রাস্তা অত্যন্ত সরু। তড়িঘড়ি বেরনোর কারণে পদপিষ্ট হওয়ার ঘটনাও ঘটে। দমবন্ধ হয়েই মৃত্যু হয় খুশবু ও তাঁর বন্ধুদের। মোট ১৪ জন প্রাণ হারান। আহত হন আরও অনেকে।

Advertisement

[নিরপেক্ষ ভেন্যুতেও পাকিস্তানের সঙ্গে ক্রিকেট নয়, সাফ কথা সুষমার]

অভিযোগ, পাবের যে ফলস সিলিং লাগানো ছিল তা দাহ্য পদার্থ দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল। অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থাও ঠিকঠাক ছিল না। এফআইআর দায়ের করা হয় দুই মালিক হিতেশ সাংভি ও জিগর সাংভির বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত তাঁদের সহযোগী অভিজিৎ মাংওয়াও। ঘটনার পর থেকেই পলাতক তাঁরা। তবে পাবের কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে চিঠির মাধ্যমে দাবি করা হয়, ‘১ অ্যাবাভ’-এর মালিকপক্ষকে জোর করে ফাঁসানো হচ্ছে। দুর্ঘটনার জন্য দায়ী ওই এলাকা লাগোয়া ‘মোজো বিস্ত্রো’ রেস্তরাঁর। যদিও ‘মোজো বিস্ত্রো’ কর্তৃপক্ষের দাবি তাদের অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থা যথেষ্ট উন্নত ছিল। তাই তাদের ওখানে কোনও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি।

[নাগরিকপঞ্জীর প্রথম খসড়ায় বৈধ মাত্র ১.৯ কোটি, উদ্বেগে বাকি অসমবাসী]

 

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ