Advertisement
Advertisement
Mahua Moitra

সময় পেরনোর পরও দিল্লির বাংলো খালি হয়নি কেন? মহুয়াকে নোটিস কর্তৃপক্ষের

মহুয়াকে চাপে রাখতে সরকার কঠোর অবস্থান নিচ্ছে।

Mahua Moitra served notice after she fails to vacate govt bungalow | Sangbad Pratidin

মহুয়া মৈত্র। ফাইল ছবি।

Published by: Subhajit Mandal
  • Posted:January 9, 2024 1:53 pm
  • Updated:January 9, 2024 2:27 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: নির্দিষ্ট সময় পেরোনোর পরও দিল্লির বাংলো কেন খালি হয়নি। তৃণমূলের বহিষ্কৃত সাংসদ মহুয়া মৈত্রকে নোটিস ধরাল সংসদের ডিরেক্টরেট অফ এস্টেট। ৩ দিনের মধ্যে তাঁকে জবাব দিতে বলা হয়েছে।

সাংসদ পদ খারিজ হওয়ার পরেই তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মহুয়া মৈত্রকে (Mohua Moitra) সরকারি বাংলো ছাড়তে বলেছিল ডিরেক্টরেট অফ এস্টেট। কিন্তু তিনি তার বিরুদ্ধে দিল্লি হাই কোর্টের দ্বারস্থ হন। যদিও ওই মামলায় কোনও রায় দেয়নি দিল্লি হাই কোর্ট। এই বিষয় নিয়ে মহুয়াকে ডিরেক্টরেট অফ এস্টেটের কাছে আবেদন করতে বলে। একই সঙ্গে মামলাটিকে তুলে নেওয়ার পরামর্শ দেয় উচ্চ আদালত। তার পরই কেন বাংলো খালি হয়নি, জানতে চেয়ে মহুয়াকে সোমবার নোটিস পাঠিয়েছে ডিরেক্টরেট অফ এস্টেট। তিনদিনের মধ্যে তাঁকে জবাব দিতে হবে। কেন্দ্রীয় আবাসন এবং নগরোন্নয়ন মন্ত্রক সূত্রে এ খবর জানা গিয়েছে।

Advertisement

[আরও পড়ুন: স্পষ্ট হরফে লিখতে হবে প্রেসক্রিপশন, রোগী স্বার্থে চিকিৎসকদের নির্দেশ হাই কোর্টের]

প্রসঙ্গত, ‘অর্থের বিনিময়ে প্রশ্ন’ কাণ্ডে গত ৮ ডিসেম্বর মহুয়ার সাংসদ পদ খারিজ হয়। তাঁকে ৭ জানুয়ারির মধ্যে বাংলো খালি করতে বলা হয়েছিল। কিন্তু নির্দিষ্ট ভাড়া দিয়ে লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections) পর্যন্ত বাংলোটি ব্যবহারের অনুমতি চেয়েছিলেন মহুয়া। এ বিষয়ে দিল্লি হাই কোর্টের বিচারপতি সুব্রহ্মণ্যম প্রসাদ বলেন, নিয়ম অনুযায়ী, এর আগে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য (ছ’মাস পর্যন্ত) কোনও বাসিন্দাকে বেশি থাকারও অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তাই মহুয়া যেন এস্টেট ডিরেক্টরেটের কাছে আবেদন করেন।

Advertisement

[আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী মোদির পাশে মহম্মদ শামি, মালদ্বীপ বয়কটের ডাক দিলেন টিম ইন্ডিয়ার পেসার]

মহুয়া ইতিমধ্যেই তাঁর বহিষ্কারকে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) চ্যালেঞ্জ করেছেন। কোর্ট লোকসভার সচিবালয়কে নোটিসও দিয়েছে। দু’সপ্তাহের মধ্যে এ বিষয়ে সচিবালয়ের বক্তব্য জানাতে হবে। সেই মামলার পরবর্তী শুনানি ১১ মার্চ। তার আগে মহুয়াকে চাপে রাখতে সরকার কঠোর অবস্থান নিচ্ছে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ