Advertisement
Advertisement

Breaking News

নিজের প্রাণ দিয়ে অনেক প্রাণ বাঁচালেন পাইলট, প্রশংসায় প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

দুর্ঘটনার কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা অব্যাহত।

Mumbai plane crash: Pilot saved many lives, says Praful patel
Published by: Sangbad Pratidin Digital
  • Posted:June 28, 2018 8:00 pm
  • Updated:June 28, 2018 8:00 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: মুম্বইয়ের ঘাটকোপারের বিমান দুর্ঘটনার পিছনে উঠে আসছে নানান তত্ত্ব । দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে বিমানবন্দর কর্মীদের একাংশ বলছে যান্ত্রিক গোলযোগ। আবার একাংশ বলছে খারাপ আবহাওয়ার জন্যও ঘটতে পারে দুর্ঘটনাটি। ব্ল্যাক-বক্স উদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ জানা যাবে না, কিন্তু এরই মধ্যে আরও একটি তত্ত্ব উঠে আসছে, যাতে পাইলটের ভূমিকা নিঃসন্দেহে প্রসংশনীয়। একটি সুত্র দাবি করছে, দুর্ঘটনার সম্ভাবনা আঁচ করতে পেরে প্রাণহানি এড়ানোর উদ্যোগ নেন পাইলট মারিয়া কুবের। বেশি মানুষের প্রাণ যাতে না যায়, তাই বিমানটিকে জনবহুল এলাকায় না নিয়ে গিয়ে নির্মীয়মাণ এলাকায় নিয়ে যান।

[মুম্বইয়ে জনবহুল এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, মৃত অন্তত ৫]

প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা এআইএফএফ প্রেসিডেন্ট প্রফুল প্যাটেলের একটি টুইটের পর চাটার্ড প্লেনটির পাইলট মারিয়া কুবেরের প্রসংশায় পঞ্চমুখ নেট দুনিয়া। টুইটে প্যাটেল জানান, “পাইলটের উপস্থিত বুদ্ধির জন্যই রক্ষা পেল অনেক প্রাণ। বুদ্ধি করেই তিনি জনবহুল এলাকায় প্লেনটিকে না নামিয়ে নির্মীয়মাণ এলাকার দিকে নিয়ে যান যাতে প্রাণহানির আশঙ্কা কম থাকে। নিজের প্রাণ বিসর্জন দিয়েও অসংখ্য মানুষের প্রাণ বাঁচিয়েছেন তিনি।”

Advertisement

[বিশ্বের সবচেয়ে হালকা স্যাটেলাইট বানিয়ে তাক লাগালেন চার পড়ুয়া]

বাস্তবিকপক্ষেও ছবিটা এমনই। মুম্বইয়ের মতো জনবহুল শহরে অন্য যে কোনও জায়গায় বিমানটি ভাঙলেই অন্তত কয়েকশো মানুষের প্রাণ যেতে পারত, ক্ষতি হত প্রচুর সম্পত্তিরও। দুর্ঘটনার কথা আগে থেকে আঁচ করতে পেরেই হয়ত রুট ভেঙে নির্মীয়মাণ অঞ্চলে বিমানটিকে নিয়ে গিয়েছিলেন পাইলট মারিয়া কুবের। বিমানবন্দর সুত্রে খবর, খারাপ যন্ত্রাংশ সারানোর পর এটিই ছিল ওই চাটার্ড প্লেনটির প্রথম উড়ান। স্বাভাবিকভাবেই অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল পাইলটকে। তবে, দুর্ঘটনার কিছুক্ষণ আগে তাঁর সঙ্গে সমস্ত যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় মারিয়ার সঙ্গে। এদিকে, বিমানটির মালিকানা নিয়ে নতুন করে ধন্দ তৈরি হয়েছে। প্রথমে দাবি করা হয়েছিল বিমানটি উত্তরপ্রদেশ সরকারের। কিন্তু যোগী সরকারের তরফে দাবি করা হয়েছে, ২০১৪’তেই বিমানটি বেঁচে দিয়েছেন তারা। এখন সেটার রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে ছিল একটি বেসরকারি সংস্থার।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ