Advertisement
Advertisement
Tamil Nadu

গির্জায় প্রার্থনা করতে এসে পাদ্রীর যৌন লালসার শিকার নাবালিকারা! চাঞ্চল্য তামিলনাড়ুতে

অভিযুক্তের বিরুদ্ধে পকসো আইনে মামলা পুলিশের।

Pastor arrested for sexually harassing girls at church in Tamil Nadu | Sangbad Pratidin

ছবি: প্রতীকী।

Published by: Kishore Ghosh
  • Posted:August 9, 2022 8:39 pm
  • Updated:August 9, 2022 9:25 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: গির্জায় আসা নাবালিকাদের শ্লীলতাহানি করতেন খোদ পাদ্রী! সম্প্রতি এমন অভিযোগ ওঠে। তামিলনাড়ুর (Tamilnadu) এই ঘটনার তদন্তে নামে রাজ্য সরকারের শিশু কল্যাণ বিভাগ। এরপর পাদ্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয় স্থানীয় থানায়। এদিন গ্রেপ্তার করা হয়েছে অভিযুক্তকে। সংবেদনশীল এই ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিশ।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘটনাটি তামিনাড়ুর রামেশ্বরম (Ramanathapuram) জেলার। অভিযুক্তের পাদ্রীর নাম জন রবার্ট (John Robert)। জন রামেশ্বরমের মন্দাপম এলাকার পুনিতহার আরুল আনন্দধার গির্জার (Punithar Arul Anandhar Church) পাদ্রী। তাঁর বিরুদ্ধে গির্জায় আসা নাবালিকাদের যৌন হেনস্তা করার অভিযোগ ওঠে। বাবা-মায়ের সঙ্গে এই গির্জাতে প্রার্থনা করতে আসে বালিকারাও। তাদের টার্গেট করত খোদ পাদ্রী, এমনটাই অভিযোগ। এই ঘটনা দীর্ঘদিন গোপন ছিল। সম্প্রতি ফাঁস হয়ে যায়। কীভাবে?

Advertisement

[আরও পড়ুন: কেন বিজেপির সঙ্গ ছেড়ে বিরোধী মহাজোটে নীতীশ কুমার? নেপথ্যে কি জাতীয় রাজনীতির অঙ্ক?]

আসলে নির্যাতিতারা তামিলনাড়ু সরকারের শিশু কল্যাণ বিভাগে (Child Welfare Department) অভিযোগ দায়ের করে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে অত্যন্ত গোপনে অভিযুক্ত জন রবার্টের বিরুদ্ধে তদন্তে নেমেছিল সরকারি আধিকারিকরা। সেই তদন্তে পাদ্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা প্রমাণ হয়েছে। শ্লীলতাহানির অভিযোগের সত্যতা প্রমাণিত হওয়ার পরেই অরুল আনন্দধার গির্জার পাদ্রীর বিরুদ্ধে স্থানীয় মান্ডাপম থানায় অভিযোগ দায়ের করেন শিশু কল্যাণ দপ্তরের আধিকারিকরা। এরপরেই পকসো (POCSO) আইনে অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ‘সব শিশুতেই কৃষ্ণকে খুঁজুন’, আরএসএসের অনুষ্ঠানে গিয়ে বিতর্কে কেরলের সিপিএম নেত্রী]

প্রসঙ্গত, একদিকে যখন দেশে মেয়েদের বিরুদ্ধে সংঘটিত অপরাধ বাড়ছে, তখন ধর্ষণে মৃত্যুদণ্ডের সাজা নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করে সমালোচনার মুখে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট (Ashok Gehlot)। ঘৃণ্য ধর্ষণের অপরাধে মৃত্যুদণ্ডের সাজা দেওয়ার ফলে ধর্ষিতাদের খুনের ঘটনার প্রবণতা বেড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। কার্যত এ জন্য এই আইন ও সরকারকে দায়ী করেছেন তিনি। তাঁর মন্তব্য নিয়ে বিতর্কের ঝড় উঠেছে। সেই মন্তব্যের ভিডিও টুইট করে কটাক্ষ করেছেন দিল্লি মহিলা কমিশনের প্রধান স্বাতী মালিওয়াল (Swati Maliwal)। সোশ্যাল মিডিয়াতে ঝড় উঠেছে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ