Advertisement
Advertisement

Breaking News

আইটিবিপি

‘বর্ডার’ ছবির গান গেয়ে সেলিব্রিটি জওয়ান! ভিডিও শেয়ার করে প্রশংসা কিরেণ রিজিজুর

প্রশংসায় মেতে উঠেছেন নেটিজেনরাও।

Watch: ITBP Soldier Sings

আইটিবিপি জওয়ান লাভলি সিং

Published by: Soumya Mukherjee
  • Posted:August 15, 2019 4:44 pm
  • Updated:August 15, 2019 4:44 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ১৯৯৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান যুদ্ধের পটভূমিকায় তৈরি হয়েছিল হিন্দি সিনেমা বর্ডার। নামজাদা অভিনেতা-অভিনেত্রী ও আবেগঘন চিত্রনাট্যের সঙ্গে ছিল দেশাত্মবোধক গান। যার মধ্যে অনেকগুলি আজও মনে রেখেছেন দেশের মানুষ। সেই সিনেমার সবথেকে জনপ্রিয় গান ‘সন্দেশে আতে হ্যায়’ গেয়ে ফের একবার তাঁদের মন জয় করে নিলেন ইন্দো-টিবেটান বর্ডার পুলিশের জওয়ান লাভলি সিং। এই গানের ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে কত প্রতিকূল পরিস্থিতিতে কাজ করেন আইটিবিপির জওয়ানরা। গানটি তাঁর সেই সহকর্মীদের উদ্দেশ্যেই উৎসর্গ করেছেন লাভলি। ভারতের ৭৩তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের মুহূর্তে যা প্রশংসা কুড়িয়েছে গোটা দেশের। গানের ভিডিওটি শেয়ার করে ওই জওয়ানের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কিরেন রিজিজুও।

[আরও পড়ুন: তেরঙ্গা উত্তোলন করে দেশবাসীর সঙ্গে স্বাধীনতা উদযাপন কাশ্মীরের]

তিনি টুইট করেন, ‘আইটিবিপি জওয়ান লাভলি সিংয়ের মন ছুঁয়ে যাওয়া গানটি শুনলাম। আমি আইটিবিপি জওয়ানদের সঙ্গে খুব ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছি এবং তাঁদের সঙ্গে সীমান্তে থেকেছি। আমি জানি তাঁরা কীভাবে মাতৃভূমির হৃদস্পন্দন বহন করেন।’

Advertisement

গত মাসেই অমরনাথের তীর্থযাত্রীদের সুরক্ষার জন্য জম্মু ও কাশ্মীরের মোতায়েন ছিলেন আইটিবিপি জওয়ানরা। সন্ত্রাসবাদীদের হামলার আশঙ্কা ও বিপজ্জনক প্রাকৃতিক পরিবেশের মাঝে অনড় ছিলেন নিজেদের কর্তব্য সম্পাদনে। আর তার ৩০ দিনের মধ্যে তাঁদের এক সদস্যকে দেখা গেল দেশাত্মবোধক গান গেয়ে গোটা দেশকে মাতিয়ে তুলতে।

Advertisement

[আরও পড়ুন: এবার কি জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ বিল! স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে কী ইঙ্গিত দিলেন প্রধানমন্ত্রী?]

১৯৬২ সালের অক্টোবর মাসে ভারত-তিব্বত সীমান্তে নিরাপত্তাগত কারণে পুর্নগঠিত হয় ইন্দো-টিবেটান বর্ডার পুলিশ। তবে তখন মাত্র চারটি ব্যাটেলিয়ান তৈরির অনুমতি পাওয়া গিয়েছিল। কিন্তু, ২০০৪ সালে ভারত ও চিন সীমান্তের সম্পূর্ণ এলাকায় নিরাপত্তা রক্ষার ভার দেওয়া আইটিবিপির জওয়ানদের। সিকিম এবং অরুণাচল প্রদেশ সীমান্তেও অসম রাইফেলসকে সরিয়ে তাঁদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। মূলত অনু্প্রবেশ, অবৈধ অভিবাসন ও আন্তঃসীমান্ত চোরাচালান আটকানোই মূল লক্ষ্য ওই বাহিনীর।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ