Advertisement
Advertisement

Breaking News

Calcutta High Court

WB Civic Polls 2022: বকেয়া পুরভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখা সম্ভব? রাজ্যকে প্রশ্ন কলকাতা হাই কোর্টের

আগামী সোমবার পুর মামলার পরবর্তী শুনানি।

Calcutta High Court says to preserve CCTV footage of four municipal corporation's vote । Sangbad Pratidin
Published by: Sayani Sen
  • Posted:February 16, 2022 1:20 pm
  • Updated:February 16, 2022 3:25 pm

শুভঙ্কর বসু: কেন্দ্রীয় বাহিনীর নজরদারিতে রাজ্যের ১০৮টি পুরসভায় ভোট করা সম্ভব, রাজ্যের কাছে জানতে চাইল কলকাতা হাই কোর্ট। ওই পুরএলাকাগুলিতে ভোটপর্ব না মেটা পর্যন্ত দুয়ারে সরকার, পাড়ায় পাড়ায় সমাধান কর্মসূচি বন্ধ রাখা যায় কিনা, সে সংক্রান্ত তথ্য হলফনামা আকারে জানতে চাইল আদালত। আগামী সোমবার মামলার পরবর্তী শুনানি। এদিকে, বিধাননগর, চন্দননগর, আসানসোল ও শিলিগুড়ির ভোটকেন্দ্রগুলির সিসিটিভি ফুটেজ সংরক্ষণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। 

গত ১২ ফেব্রুয়ারি রাজ্যের চার পুরনিগম, বিধাননগর, চন্দননগর, আসানসোল এবং শিলিগুড়িতে ভোটাভুটির পর্ব মেটে। ওই দিন থেকেই বিজেপি দাবি করে, চার পুরনিগমের ভোটে অশান্তি হয়েছে। ১৪ ফেব্রুয়ারি চার পুরনিগমে সবুজ ঝড় ওঠে। জয়ী হয় তৃণমূল। পুরভোট নিয়ে প্রয়োজনে হাই কোর্টের দ্বারস্থ হওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছিল বিজেপি। সেই অনুযায়ী ইতিমধ্যে কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয় পদ্মশিবির। বুধবার আদালতে সেই মামলার শুনানি হয় কলকাতা হাই কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে।

Advertisement

[আরও পড়ুন: অভিশপ্ত জন্মদিন! খেলতে খেলতে গরম ডালের বাটিতে পড়ে মৃত্যু ২ বছরের শিশুর]

বিরোধীদের অভিযোগ সম্পর্কে কী ভাবছে রাজ্য সরকার, তা মামলার শুনানিতে জানতে চায় আদালত। আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি রাজ্যের ১০৮টি পুরসভার ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনীর প্রয়োজনীয়তা আছে? দুয়ারে সরকার পাড়ায় পাড়ায় সমাধান কর্মসূচি বন্ধ রাখা যায়? সে বিষয়ে তথ্য চায় হাই কোর্ট। রাজ্য সরকার এবং রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে এই মর্মে হলফনামা জমা দিতে বলা হয়। আগামী সোমবার মামলার শুনানি। ওইদিনই হলফনামা জমা দিতে হবে। এছাড়াও রাজ্যের চার পুরনিগমের ভোটকেন্দ্রগুলির সিসিটিভি ফুটেজ সংরক্ষণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

Advertisement

উল্লেখ্য, এর আগে কলকাতা পুরভোট এবং রাজ্যের চার পুরনিগমের ভোটেও কেন্দ্রীয় বাহিনীর আরজি জানান বিরোধীরা। সে জল গড়ায় হাই কোর্টেও। বিধাননগর পুরভোটে বাহিনী প্রয়োজন কিনা, সে বিষয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে সিদ্ধান্ত নিতে বলা হয়। অশান্তি হলে তার দায় নির্বাচন কমিশনকে নিতে হবে বলেও জানায় আদালত। তবে রাজ্য সরকারের সঙ্গে আলোচনার পর রাজ্য নির্বাচন কমিশন ভোটের দিন নিরাপত্তার দায়িত্ব রাজ্য পুলিশের কাঁধেই দেয়। বিরোধীদের দাবি, সেই সুযোগেই চার পুরভোটে ব্যাপক অশান্তি করেছে শাসকদল। তবে সে অভিযোগ কার্যত খারিজ করেছে ঘাসফুল শিবির।

[আরও পড়ুন: পার্ক সার্কাসে রেষারেষি করতে গিয়ে ডিভাইডারে ধাক্কা যাত্রীবাহী বাসের, জখম বহু]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ