Advertisement
Advertisement
Dengue in Kolkata

Dengue in Kolkata: ডেঙ্গু সংক্রমণে দেশের মধ্যে শীর্ষে বাংলা! কী বলছে এনবিসি-র তথ্য?

পুজোর পরেই নাকি লাগামছাড়া সংক্রমণ।

Dengue in Kolkata: Bengal at the top of dengue infection in the country! here is what NBC report says
Published by: Suparna Majumder
  • Posted:November 8, 2023 10:33 am
  • Updated:November 8, 2023 2:41 pm

স্টাফ রিপোর্টার: ডেঙ্গু (Dengue) সংক্রমণে দেশের মধ্যে শীর্ষে পশ্চিমবঙ্গ। এই তথ‌্য ন‌্যাশন‌াল ভেক্টর বোর্ন ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রামের সাম্প্রতিক তথ‌্য থেকেই স্পষ্ট। এনবিসির তথ‌্য বলছে, দেশে মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত অন্তত এক লাখ। তার মধ্যে রাজ্যে মোট সংক্রমিত প্রায় ৯০ হাজার। শুধুমাত্র কলকাতায় আক্রান্ত প্রায় ১৩ হাজার। সংক্রমণের এমন ঢেউ বুঝে শঙ্কিত পতঙ্গবিদরা। শঙ্কিত বিশেষজ্ঞরা।

Dengue 1

Advertisement

জুলাই থেকেই রাজ্যে ডেঙ্গু সংক্রমণ ক্রমশ বাড়ছে, তবে পুজোর পরে যেন লাগামছাড়া সংক্রমণ শুরু হয়েছে। আট থেকে আশি প্রায় সবাই আক্রান্ত। প্রায় সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে রোগী ভর্তি। কলকাতা বাদে ১০২টি পুর ক্লিনিকে রোজ লম্বা লাইন। যাঁদের রক্ত পরীক্ষা হচ্ছে অর্ধেকের বেশি মশাবাহিত রোগে কাহিল। রোগী ভর্তি কমেনি। উলটে গত সাত দিনে ব‌্যাপকহারে রোগীর সংখ‌্যা বেড়েছে জেলা হাসপাতালগুলিতে।

Advertisement

[আরও পড়ুন: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ফের অভিষেককে তলব ইডি’র ]

এনবিসি-র তথ‌্য অনুযায়ী চলতি বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেশে মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত ৯৪ হাজার ১৯৮ জন। নভেম্বরের শুরুতেই সংখ‌্যাটা এক লাখে চলে যাবে। তবে এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের কোনও তথ‌্য নেই। কারণ চলতি বছরে রাজ্যের ডেঙ্গু সংক্রান্ত কোনও তথ‌্য কেন্দ্রকে পাঠানো হয়নি।

Dengue 2

তবে স্বাস্থ‌্য ভবনের একটি সূত্র বলছে, চলতি বছরের নভেম্বর প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত রাজ্যে মোট আক্রান্ত ছিল ৮৩ হাজার। সেই সংখ‌্যা চলতি সপ্তাহে ৯০ হাজারে পৌঁছে গিয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের পরেই সংক্রমণের নিরিখে দ্বিতীয় সারিতে কেরল। মোট আক্রান্ত ৯,৭৭০ জন। তৃতীয় সারিতে কর্নাটক (৯,১৮৫)। তথ‌্য থেকে একটা বিষয় স্পষ্ট, রাজ্যের সংক্রমণের হার অন্তত দশগুণ বেশি।

বিশিষ্ট পতঙ্গবিদ এবং স্কুল অফ ট্রপিক‌্যাল মেডিসিনের প্রাক্তন অধিকর্তা ডা. অমিয়কুমার হাটির কথায়, মশা মারার নির্দিষ্ট নিয়ম আছে। সেগুলি কখনওই মানা হয় না। দ্বিতীয়ত, তেল ছিটিয়ে মশা মারা কোনও কাজের নয়। পুরসভাগুলিকে প্রথম থেকেই সতর্ক করা হয়েছিল। এমনকী, জল ছাড়াও মশার লার্ভা দিব‌্য বেঁচে বর্তে থাকে। তাই আগে কৌশল জানতে হবে। তবেই মশা নিধন সম্ভব।’’

[আরও পড়ুন: নীতি নেই, সংগঠন নেই, পদ নিয়েই ব্যস্ত নেতারা! ফের বঙ্গ বিজেপিকে তুলোধোনা তথাগতর]

 

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ