Advertisement
Advertisement

Breaking News

E-Prescription

রেফার-রোগ নির্মূলে সতর্কতা রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তরের, হাসপাতালে চালু হচ্ছে ই-প্রেসক্রিপশন

রেফারের আগে একাধিক দায়িত্ব পালন করতে হবে চিকিৎসকদের।

Doctors will issue E-Prescription to iradicate 'refer' problems, WB Health Department orders | Sangbad Pratidin

ছবি: প্রতীকী।

Published by: Sucheta Sengupta
  • Posted:April 11, 2022 11:51 am
  • Updated:April 11, 2022 11:51 am

ক্ষীরোদ ভট্টাচার্য: হাসপাতালে ‘রোগী রেফার’ নির্মূল করতে স্বাস্থ্য ভবনের চিঠি পেয়েই তুমুল তৎপরতা হাসপাতালে (Hospitals)। তৎপরতা জেলা স্বাস্থ্যকর্তাদের মধ্যে। রবিবার ছুটির দিন। কিন্তু তার মধ্যেই জেলা স্বাস্থ্যকর্তারা হাসপাতালগুলির সঙ্গে আলোচনায় বসেন। স্পষ্ট করে দেন সরকারের অবস্থান। তার ভিত্তিতে সতর্ক করা হল ৯০টি হাসপাতালকে।

রেফার সমস্যা মেটাতে সব হাসপাতালে চালু হচ্ছে ই-প্রেসক্রিপশন (E-Prescription)। যথেষ্ট সংখ্যক চিকিৎসক, নার্স, ওষুধ ও সাজসরঞ্জাম থাকা সত্ত্বেও রোগী রেফার হলে দায়ী থাকবেন ডেপুটি সুপার পদের এক আধিকারিক। সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের দায়বদ্ধতা নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। জরুরি বিভাগে রোগী এলেই ই-প্রেসক্রিপশন চালু হবে। সেই প্রেসক্রিপশন চলে আসবে মেডিক্যাল সুপারের কাছে। যে হাসপাতালে রোগীকে রেফার করা হবে সেখানে যথেষ্ট ব্যবস্থা রয়েছে কি না, তা নিশ্চিত হতে হবে। ফোন করে জানাতে হবে রোগীর নাম, রোগ এবং অ্যাম্বুল্যান্সের নম্বর। স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণ স্বরূপ নিগম ও স্বাস্থ্য অধিকর্তা অজয় চক্রবর্তী জেলা স্বাস্থ্যকর্তাদের ভিডিও কনফারেন্স করে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, কোনও গাফিলতি হালকাভাবে নেওয়া হবে না।

Advertisement

[আরও পড়ুন: বন্ধুদের হাতে ‘খুন’ তৃণমূল কর্মী, দেহ হাসপাতালে ফেলে পালাল অভিযুক্তরা, মালদহে ব্যাপক চাঞ্চল্য]

কোন পদ্ধতিতে হবে এই কাজ? সেই ব্লুপ্রিন্টও তৈরি –

Advertisement
  • রেফার করার আগে রোগীকে স্থিতিশীল করতে হবে।
  • জরুরি বিভাগ থেকে রোগী রেফার হলে গোটা বিষয়টি জানতে ই-প্রেসক্রিপশন করা হবে সব সরকারি হাসপাতালে
  • রেফার রোগীর মৃতু্য বা অবনতি হলে দায় ডেপুটি সুপার ও সংশ্লিষ্ট মেডিক্যাল অফিসারের।
  • সার্ভিস রুল মেনে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা। প্রয়োজনে রেজিস্ট্রেশন সাসপেন্ডের সুপারিশ করা হবে।
  • সতর্ক করা হল ৯০টি হাসপাতালকে।
  • গরহাজির হলেই ‘অনুপস্থিত’ দেখানো হবে।
  • এমএসভিপি থেকে অধ্যক্ষ, বিভাগীয় প্রধান থেকে ইন্টার্ন – সব চিকিৎসককে সপ্তাহে ৪০ ঘণ্টা কাজ করতে হবে।
    সাপ্তাহিক কাজের হিসাব স্বাস্থ্যকর্তাকে পাঠাতে হবে।
  • কোনও চিকিৎসক নিয়ম না মানলে সরাসরি স্বাস্থ্যকর্তাকে জানাতে হবে। প্রথমে সতর্ক, পরে বিভাগীয় তদন্ত ও বদলি, এমনকী সার্ভিস রুল অনুযায়ী ব্যবস্থা।

[আরও পড়ুন: ‘জ্বালানির দাম বাড়ছে কেন?’ বিমানযাত্রায় কংগ্রেস নেত্রীর প্রশ্নের মুখে স্মৃতি ইরানি, ভাইরাল ভিডিও]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ