Advertisement
Advertisement

Breaking News

প্রয়োজনে দশতলা হবে বাগরি মার্কেট, জানালেন মেয়র

নিরাপত্তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

Fire ravaged Bagri market to get makeover

ছবিতে জ্বলছে বাগরি, ছবি :পিন্টু প্রধান।

Published by: Bishakha Pal
  • Posted:October 5, 2018 11:07 am
  • Updated:May 23, 2023 4:08 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: প্রয়োজনে দশতলা হবে বাগরি মার্কেট। দমকলের ছাড়পত্র নিয়ে নিরাপত্তা সুরক্ষিত করে নতুন করে বাগরি মার্কেট গড়ার সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে রাজ্য সরকার। এমনই ইঙ্গিত দিলেন রাজ্যের দমকল মন্ত্রী তথা মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়। কলকাতা পুরসভার মাসিক অধিবেশনে উঠেছিল বাগরি প্রসঙ্গ। বিরোধীরা তুমুল চিৎকার মেয়রের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে মুখর ছিলেন। তারপরেই মেয়র স্পষ্ট করে দেন, খড়গপুর আইআইটি এবং রুরকির ইঞ্জিনিয়াররা দেখে গিয়েছেন। তাঁর বক্তব্য, “বিল্ডিংয়ের কোন অংশ ভেঙে ফেলতে হবে সেই বিষয়ে আমরা তাদের পরামর্শ নিচ্ছি। প্রয়োজনে দশতলা হবে বাগরি মার্কেট। কিন্তু ভবিষ্যতে আগুন যাতে না লাগে তা সুনিশ্চিত করা হবে।”

প্রশ্ন উঠেছিল বাগরির নিরাপত্তা নিয়েই। গাফিলতি ধরা পড়েছিল ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রেও। তাদের একটি মহলই নিরাপত্তার প্রশ্নে কোনওরকম আপোস না করার পক্ষে দাঁড়িয়েছে। স্বভাবতই মেয়রের বক্তব্য জেনে আশ্বস্ত তাঁরা। তবে শোভনবাবু এদিন জানিয়েছেন, নতুন বাগরি মার্কেটে কোনও দোকানদার যাতে যাতায়াতের রাস্তায় সামগ্রী না রাখেন তা দেখা হবে। তাঁর কথায়, “বাগরি মার্কেটে বেআইনিভাবে দখল করা হয়েছিল। বাথরুমেও দোকান খুলে ফেলা হয়েছিল। যাতায়াতের রাস্তা এতটাই সরু ছিল যে আগুন নেভাতে গিয়ে সমস্যায় পড়ে দমকল।

Advertisement

আগমনির ভিডিও তুলতে গিয়ে গঙ্গায় সলিল সমাধি দুই পড়ুয়ার ]

Advertisement

এদিকে এদিন নিমতলা ইস্যুকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠল কলকাতা পুরসভার অধিবেশন। বুধবার অধিবেশন চলাকালীন শ্মশান বন্ধ থাকার প্রতিবাদ করে স্বাস্থ্য বিভাগের মেয়র পারিষদের বিবৃতি দাবি করেন বাম কাউন্সিলর দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপরেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। তৃণমূল কাউন্সিলররা বলেন, অধিবেশনের প্রশ্ন তালিকায় নিমতলার কোনও উল্লেখ নেই। তালিকার বাইরে থাকা বিষয় নিয়ে কীভাবে বিবৃতি দাবি করেন বিরোধীরা? এদিন ওয়েলে নেমে সেই ইস্যুতেই বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন বাম কাউন্সিলররা। বিক্ষোভ দেখানোর সময় আরএসপি কাউন্সিলর দেবাশিস বাবু চেয়ারপার্সন মালা রায়ের টেবিল চাপড়ান। এই আচরণের প্রতিবাদ জানিয়ে তৃণমূল কাউন্সিলররাও ওয়েলে নেমে আসেন। দু’পক্ষের বচসা শুরু হয়। বিরোধীদের আচরণে বিরক্ত চেয়ারপার্সন মালা রায় বলেন, “কলতলার ঝগড়া করার জায়গা পুরসভার অধিবেশন নয়।”

বচসা ক্রমশ গড়ায় হাতাহাতিতে৷ দু’তরফেই ধস্তাধস্তি শুরু হয়ে যায়। এরপরেই পুর আইন অনুযায়ী বাম কাউন্সিলর দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়কে বৃহস্পতিবারের অধিবেশন থেকে বহিষ্কার করেন চেয়ারপার্সন মালা রায়। পরে মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায় অধিবেশনের নেতা হিসাবে বিরোধী বাম কাউন্সিলর দেবাশিসবাবুর আচরণের কারণে দুঃখপ্রকাশ করেন।

মোবাইল কানে গাড়ি চালানোর প্রতিবাদ, রাতের কলকাতায় গায়িকাকে ধর্ষণের হুমকি ]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ