Advertisement
Advertisement
ফিরহাদ হাকিম

‘বৃষ্টি না হলে খুব শীঘ্রই বদলাবে পরিস্থিতি’, আশ্বাস মেয়র ফিরহাদ হাকিমের

জলমগ্ন চিনার পার্ক ঘুরে দেখেন বিধানগরের মেয়র কৃষ্ণা চক্রবর্তী৷

Kolkata Mayor Firhad Hakim takes stock of flooded Kolkata
Published by: Sayani Sen
  • Posted:August 17, 2019 2:25 pm
  • Updated:August 17, 2019 2:28 pm

কৃষ্ণকুমার দাস: রাতভর ভারী বৃষ্টিতে জলমগ্ন শহর৷ জলছবি সরেজমিনে খতিয়ে দেখতে পথে নামলেন দুই মেয়র৷ মোমিনপুরের পরিস্থিতি দেখলেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম৷ আর ভারী বৃষ্টি না হলে দুপুরের মধ্যেই এলাকার জল নেমে যাবে বলেই জানান তিনি৷ এদিকে, জলমগ্ন চিনার পার্কও ঘুরে দেখেন বিধানগরের মেয়র কৃষ্ণা চক্রবর্তী৷

[আরও পড়ুন: একটানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত কলকাতা, ব্যাহত সড়ক ও রেল পরিষেবা]

বঙ্গোপসাগরে একটি গভীর নিম্নচাপ তৈরি হয়েছে। তার উপর ভরা শ্রাবণে এখন সক্রিয় মৌসুমী অক্ষরেখা। জোড়া ফলায় শুক্রবার দুপুরের পর থেকে ভারী বৃষ্টিতে ভিজছে দক্ষিণবঙ্গে একাধিক জেলা৷ জলমগ্ন শহরের বিভিন্ন প্রান্ত৷ কোথাও হাঁটু আবার কোথাও গোড়ালি ডোবা জল৷ যার জেরে ক্রমশই কমছে যানচলাচলের গতি৷ গন্তব্যে পৌঁছতে সমস্যায় পড়েছেন আমজনতা৷ সাধারণ মানুষের দুর্ভোগের ছবি সরেজমিনে খতিয়ে দেখলেন কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম৷ মোমিনপুর-সহ জলমগ্ন বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখেন তিনি৷ মেয়র বলেন, ‘‘সমস্ত পাম্পিং স্টেশনগুলি কাজ করছে৷ জোয়ারের সময় লকগেটে জলের পরিমাণ বেড়ে যায়৷ তাই জলমগ্ন হয়ে যাচ্ছে চতুর্দিক৷ তবে বৃষ্টির পরিমাণ কমলে খুব তাড়াতাড়ি শহরতলির রাস্তা থেকে জল নেমে যাবে৷’’

Advertisement

দেখুন ভিডিও:

Advertisement

এছাড়াও আবহাওয়ার পরিস্থিতিতে নজর রেখেছে নবান্ন৷ প্রাকৃতিক দুর্যোগ নিয়ে দফায় দফায় চলছে আলোচনা৷ ইতিমধ্যেই জেলা প্রশাসনকেও সতর্ক থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে৷ প্রস্তুত বিপর্যয় মোকাবিলা দল৷ নবান্নে বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের কন্ট্রোল রুম থেকে চলছে নজরদারি৷ খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুম৷ নম্বরটি হল (০৩৩)২২৫৩-৫১৮৫৷

[আরও পড়ুন: বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাত? প্রাণহানি এড়াতে মেনে চলুন বিশেষজ্ঞের টিপস]

সল্টলেকের অবস্থাও প্রায় একইরকম৷ জলের নিচে চলে গিয়েছে অধিকাংশ রাস্তা৷ সেক্টর ফাইভ, চিনার পার্ক-সহ একাধিক রাস্তা জলমগ্ন৷ বিধাননগরের সদ্য নির্বাচিত মেয়র কৃষ্ণা চক্রবর্তী এদিন চিনার পার্ক এলাকা ঘুরে দেখেন৷ অন্যান্য বছরের তুলনায় অনেক কম জল ওই এলাকায় জমেছে বলেই জানান তিনি৷ খুব শীঘ্রই এলাকার জলছবি বদলের চেষ্টা করা হচ্ছে বলেই আশ্বাস বিধাননগরের মেয়রের৷

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ