Advertisement
Advertisement

Breaking News

Online betting

T-20 বিশ্বকাপের মাঝে খাস কলকাতায় অনলাইন বেটিংচক্র, হোটেল থেকে গ্রেপ্তার মূল অভিযুক্ত

এই চক্রের সঙ্গে আরও কে বা কারা জড়িত, তার হদিশ চালাচ্ছে পুলিশ।

Kolkata Police arrests youth for running online cricket betting during T-20 World Cup | Sangbad Pratidin

ছবি: প্রতীকী

Published by: Sucheta Sengupta
  • Posted:October 29, 2021 9:36 am
  • Updated:October 29, 2021 9:38 am

অর্ণব আইচ: T-20 বিশ্বকাপের মাঝেই অনলাইন জুয়া চক্র খাস কলকাতার (Kolkata) বুকে। এজেসি বোস রোডের একটি হোটেলের ঘর ভাড়া নিয়ে এই অনলাইন বেটিং চক্র চালাচ্ছিল এক যুবক। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে লালবাজারের (Lalbazar)গোয়েন্দা বিভাগের গুন্ডাদমন শাখার আধিকারিকরা অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেন ওই জুয়াড়িকে। কলকাতাকর আর কোথাও এ ধরনের জুয়া চক্র চলছে কি না, তার খোঁজখবর নিতে শুরু করেছে পুলিশ।

পুলিশ সূত্রে খবর, অনলাই বেটিংচক্রে ধৃত যুবকের নাম সাখির শামসি। সে পূর্ব কলকাতার এন্টালি এলাকার বাসিন্দা। টি-২০ বিশ্বকাপ শুরু হতেই অনলাইন ক্রিকেট জুয়ার (Online betting) কারবার শুরু করে সে। বুধবার স্কটল্যান্ড ও নামিবিয়ার ম্যাচের সময়ই চলছিল বেটিং। মূলত মোবাইল ফোনের সাহায্যেই ক্রিকেট বেটিং চালাচ্ছিল ধৃত যুবক শামসি। তাই কোনও নগদ টাকা ব্যবহার করা হয়নি এই জুয়ায়। অনলাইনে স্লিপ তৈরি হয়। তাতেই বোঝা যায়, কে জিতেছে, কে হেরেছে। সেইমতো অনলাইন লেনদেনেই টাকা পৌঁছে যায় জুয়াড়িদের হাতে। আবার জুয়াড়িদেরও টাকা দিতে হয় অনলাইনেই।

Advertisement

[আরও পড়ুন: সিপিএমের ফেসবুক পেজে তৃণমূল বিধায়কের লাইভ! শোরগোল আলিমুদ্দিনে]

সাখির শামসির বিরুদ্ধে পূর্ব কলকাতার বেনিয়াপুকুর থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। ধৃতের কাছ থেকে একাধিক মোবাইল উদ্ধার করেন লালবাজারের গোয়েন্দারা। মোবাইলে ধৃত যুবকের সঙ্গে যারা যোগাযোগ রেখে অনলাইন ক্রিকেট জুয়ায় অংশ নিয়েছিল, তাদের সন্ধান চালাচ্ছে পুলিশ।

Advertisement

[আরও পড়ুন: স্ত্রীর গলায় কোপ স্বামীর, কাটা গলা জুড়ে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচালেন এসএসকেএমের চিকিৎসকরা]

এই প্রথম নয়, এর আগেও বিভিন্ন ক্রিকেট, ফুটবল টুর্নামেন্টকে ঘিরে অনলাইন বেটিংচক্র সক্রিয় হয়ে ওঠে কলকাতা (Kolkata) ও সংলগ্ন জেলাগুলিতে। স্রেফ অনলাইন লেনদেনে প্রচুর টাকার বেআইনি ব্যবসা চলছিল। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে পুলিশ কোথাও কোথাও অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করে। তা সত্ত্বেও এ ধরনের জুয়া চক্র রোখা যাচ্ছে না। সাইবার ক্রাইম (Cyber Crime) বিভাগের কড়া নজরদারিতেই একমাত্র এসব জুয়া চক্র বন্ধ সম্ভব।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ