Advertisement
Advertisement

Breaking News

Ration Scam

দিনভর তল্লাশি, শংকর আঢ্যর অফিস থেকে উদ্ধার প্রচুর বাংলাদেশি মুদ্রা, কী জানাল ইডি?

সীমান্ত এলাকার পাশাপাশি কলকাতাতেও মুদ্রা বিনিময় কেন্দ্রের অফিস রয়েছে বনগাঁর প্রাক্তন পুরপ্রধানের।

Ration Scam: ED claims to find huge amount of Bangladeshi currency from Shankar Adhya's office in Kolkata | Sangbad Pratidin
Published by: Sucheta Sengupta
  • Posted:January 16, 2024 10:38 am
  • Updated:January 16, 2024 1:17 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: রেশন দুর্নীতি (Ration Scam) মামলায় ইডির হাতে ধৃত বনগাঁর প্রাক্তন পুরপ্রধান শংকর আঢ্যর কলকাতার বাড়ি, অফিসে তল্লাশিতে উদ্ধার হল প্রচুর বাংলাদেশি মুদ্রা (Bangladeshi Currency)। ইডি সূত্রে খবর এমনই। শংকর আঢ্যর আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত তথ্য পেতে সোমবার কলকাতা ও সল্টলেকের ৪ জায়গায় তল্লাশি চালান ইডি (ED) আধিকারিকরা। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি নজরে ছিল ধর্মতলার কাছে মারকুইজ স্ট্রিটে তাঁর ফ্ল্যাট ও অফিসে। সেখানে একটি মুদ্রা বিনিময় কেন্দ্র চলত শংকর আঢ্যর নামে। সূত্রের খবর, সেই অফিস থেকেই প্রচুর বাংলাদেশি মুদ্রা উদ্ধার করেছেন তদন্তকারীরা। ভারতীয় টাকায় যা প্রায় ৮ লক্ষের কাছাকাছি। ইডি কর্তাদের প্রশ্ন, এত বাংলাদেশি মুদ্রা কেন অফিসে? এর সঙ্গে কোনও বেআইনি বিষয় যুক্ত কি না, খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

শংকর আঢ্যর (Shankar Adhya) সূত্র ধরেই সোমবার সকাল থেকেই ইডি শহরের চার জায়গায় তল্লাশি চালায়। চৌরঙ্গি, মারকুইজ স্ট্রিট, কলিন স্ট্রিটের পাশাপাশি তাঁর হিসাবরক্ষক অরবিন্দ সিংয়ের সল্টলেকের অফিসেও অভিযান চলে। তবে নজরে ছিল মারকুইজ স্ট্রিটের অফিস ও বাড়ি। ওখানে শংকর আঢ্যর নামে একটি ফ্ল্যাট রয়েছে। ইডি আধিকারিকরা সেই ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালানোর জন্য তালা ভেঙে ঢোকেন। তার নিচেই বিদেশি মুদ্রা বিনিময় কেন্দ্র রয়েছে বনগাঁর প্রাক্তন পুরপ্রধানের। সেখানে দীর্ঘক্ষণ তল্লাশি চালান ইডি আধিকারিকরা। উদ্ধার হয় প্রচুর বাংলাদেশি মুদ্রা।

Advertisement

[আরও পড়ুন: কুয়াশায় দিল্লি বিমানবন্দরে বিপর্যস্ত পরিষেবা, নতুন নির্দেশিকা জারি ডিজিসিএ-র]

উল্লেখ্য, রেশন দুর্নীতি মামলায় ধৃত প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে জেরা করে শংকর আঢ্যর নাম পেয়েছেন বলে দাবি ইডি আধিকারিকরা। তাই তাঁর বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে গত ৫ তারিখ গ্রেপ্তার করা হয় শংকর আঢ্যকে। রেশন দুর্নীতিতে জড়িত থাকার পাশাপাশি সীমান্ত এলাকায় তাঁর ফরেক্স ব্যবসাতেও বেআইনি লেনদেন রয়েছে বলে ইডি সূত্রে খবর। আর তার হদিশ পেতেই সোমবারের তল্লাশি। শংকর আঢ্যর অফিস থেকে উদ্ধার হওয়া বৈদেশিক মুদ্রার উৎস খুঁজছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ভারতে ক্ষুব্ধ মুইজ্জুর মালদ্বীপ, জয়শংকর বলছেন, ‘কোনও গ্যারান্টি নেই’, কীসের ইঙ্গিত?]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ