Advertisement
Advertisement

Breaking News

Doctor saves patient life after 45 minutes of 'death'

পাঁচবার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট, ৪৫ মিনিট পর রোগীর ‘প্রাণপ্রতিষ্ঠা’ করলেন বাঙালি চিকিৎসক

চিকিৎসক অরিজিৎ ঘোষ বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তনী।

Doctor saves patient life after 45 minutes of 'death' । Sangbad Pratidin

প্রতীকী ছবি।

Published by: Sayani Sen
  • Posted:April 14, 2023 2:25 pm
  • Updated:April 14, 2023 2:26 pm

স্টাফ রিপোর্টার: দফায় দফায় পাঁচবার কার্ডিয়াক অ‌্যারেস্টের জন্য আচমকা দেহে জীবনের স্পন্দন থমকে ছিল। কিন্তু ফের হৃৎস্পন্দন স্বাভাবিক করলেন এক বাঙালি চিকিৎসক। তাও আবার বিলেতে। করোনা আবহে সেই তথ‌্য ছাপা হয়েছে ইংল‌্যান্ডের ‘জার্নাল অফ মেডিসিন’ নামের পত্রিকায়। বর্ধমান মেডিক‌্যাল কলেজের প্রাক্তনী অরিজিৎ ঘোষ। বর্তমানে বার্মিংহাম সিটি হাসপাতালের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ এই কাজটাই করে দেখিয়েছেন।

ওই জার্নালের তথ‌্য অনুযায়ী, ২০২০ সালের ২৯ নভেম্বর ৩৯ বছরের এক যুবকের বারবার কার্ডিয়াক অ‌্যারেস্ট হচ্ছিল। অর্থাৎ বারবার রক্ত পাম্প করা বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল। রোগীর ডেথ সার্টিফিকেট দেওয়া তখন সময়ের অপেক্ষামাত্র। আর সেই সময়ে চ‌্যালেঞ্জ নেন অরিজিৎ। সিপিআর (কার্ডিও পালমোনারি রিসাসিটেশন) শুরু করেন।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ‘শ্বেত হস্তির মতো দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন রাজ্যপাল, একক নিয়ন্ত্রণ মানব না,’ বিস্ফোরক ব্রাত্য]

আর তার মধ্যেই একটি কাজ শুরু করেন। রোগীর বুক, পিঠ ও বগলের মাঝ বরাবর দু’দিক থেকে একের পর এক শক দিতে থাকেন। ডাক্তারি পরিভাষায় এই পদ্ধতির নাম ‘ডবল সিক্যুয়েন্সিয়াল এক্সটার্নাল ডিফিব্রিলেশন। ৪৫ মিনিট ধরে এই পদ্ধতি প্রয়োগের ফলে রোগী একসময় সাড়া দেন।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ‘জ্যান্ত ধরতে চেয়েছিলাম, গুলি চালায় ওরাই’, আসাদ এনকাউন্টারে সাফাই যোগীর পুলিশের]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ