সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল: হোক না মৌসুমি বায়ুর সঙ্গে নিম্নচাপের যোগসাজশ, তাও তো বৃষ্টি। ভ্যাপসা গরমে বর্ষার যেখানে দেখাই ছিল না, সেখানে এই টাপুর-টুপুর বৃষ্টিই বা কম কিসে! আকাশের মুখ যতই ভার হোক, আপনি বেরিয়ে পড়তেই পারেন অজানার উদ্দেশে। একঘেয়ে অফিস থেকে ক’টা দিনের ছুটি নিয়ে কাটাতেই পারেন প্রকৃতির মাঝে। চলে যেতে পারেন সেই গুহামানবদের যুগে। এমনই ব্যবস্থা রয়েছে বেঙ্গালুরুর এই গুহান্তরা রিসর্টে। যেখানে আধুনিকতার আঙিনায় মিলবে অতীতের ছোঁয়া।
[শাহরুখ-প্রিয়াঙ্কা কেমিস্ট্রিতে ভর করেই আসছে ‘ডন-থ্রি’]
প্রকৃতির মাঝেই তৈরি হয়েছে এই রিসর্ট। আলো-আধারির এক অদ্ভুত পরিবেশ রয়েছে এর ভিতরে। ঠিক যেমনটা কোনও গুহার ভিতরে থাকে। রিসর্টের ভিতরে অতিরিক্ত কোনও আড়ম্বর নেই। কিন্তু অতিথিদের প্রয়োজনীয় সমস্ত সুযোগ-সুবিধারই ব্যবস্থা রয়েছে। নামেও রয়েছে সনাতন ভারতীয় পরশ।
- বিশাল ফুডকোর্টের নাম দেওয়া হয়েছে সমভোজনা।
- বার, অডিটোরিয়াম ও কনফারেন্স হলের নাম যথাক্রমে মধুশালা, রঙ্গমন্ডপ ও সমবাদ।
- আরামের জন্য রয়েছে স্পা-এর বন্দোবস্ত। তার নাম দেওয়া হয়েছে অগস্ত্য কুটির। চাইলে ফিশ পেডিকিওর করতে পারেন সেখানে।
আশেপাশের পুরো এলাকা গড়ে তোলা হয়েছে প্রকৃতির মাঝে কোনও আশ্রমের আদলে। যেখানে আপনি চাইলে আরও অনেক কিছু করতে পারেন।
- ঘোড়ায় চড়ে যেমন ঘুরে বেড়াতে পারেন, তেমনই রয়েছে কোয়াড বাইকের ব্যবস্থা।
- রয়েছে পেইন্টবল, রোপ কোর্স, জর্ব বল, গিয়ার বাই-সাইকেল, ট্যাম্পোলিনের মতো খেলা।
- অভিযানের নেশা থাকলে টানেল ট্রেকিং করতে পারেন।
- বাইরে যাওয়ার ইচ্ছে না থাকলে রিসর্টের ভিতরে থেকেই খেলতে পারেন বিলিয়ার্ডস, ব্যাডমিন্টন, ডার্ট, ক্যারম, তিরন্দাজির মতো খেলা।
চাইলে কয়েকটা দিন থেকেই আসতে পারেন মানুষের তৈরি এই গুহার অন্দরমহলে। যোগাযোগ করার জন্য ফোন করবেন ০৯৭৪০৯ ৯৮৯৮২ নম্বরে।
[অজয়ের ‘বাদশাহো’র টিজারে ঘনিষ্ঠতায় পারদ চড়ালেন ইমরান-সানি]