Advertisement
Advertisement
Bar Puja

ইস্ট-মোহনে তারকা সমাবেশ, করোনা কাটিয়ে ময়দানে বারপুজোর ধুম

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডায়মন্ড হারবার ফুটবল ক্লাবের পথচলা শুরু হল এদিন থেকেই।

করোনার দৌরাত্ম্য সামলে মানুষ স্বাভাবিক জীবনে ফিরছে। কলকাতা ময়দানেও ফিরল বার পুজো। মোহনবাগানে ক্লাবের বারপুজোয় ক্লাবসচিব দেবাশিস দত্ত-সহ আরও অনেকে। ছবি: অচিন্ত্য রায়।

এএফসি কাপের জন্য এটিকে মোহনবাগানের ফুটবলাররা রয়েছেন কলকাতায়। বারপুজো উপলক্ষ্যে কোচ জুয়ান ফেরান্দো, লিস্টন কোলাসো, কিয়ান নাসিরি, শুভাশিস বসু, প্রীতম কোটাল, সুব্রত পালরা এসেছিলেন মোহনবাগান মাঠে। সংবর্ধনা দেওয়া হয় ফুটবলারদের। ছবি: অচিন্ত্য রায়।

চলতি মাসের ১৯ তারিখ এএফসি কাপে এটিকে মোহনবাগানের সামনে ঢাকা আবাহনী। প্রথমবার বারপুজোর সাক্ষী রইলেন স্প্যানিশ কোচ জুয়ান ফেরান্দো। অন্যান্য বারের মতোই ক্লাবতাঁবুতে ভুরিভোজের আয়োজন ছিল। রবীন্দ্র সংগীত পরিবেশন করেন মনোজ মুরলী নায়ার। আবৃত্তি করেন মেধা বন্দ্যোপাধ্যায়। ছবি: অচিন্ত্য রায়।

নববর্ষের সকাল মানেই ময়দানে বার পুজো। এটাই রেওয়াজ। ইস্টবেঙ্গলে বারপুজো শুরু হওয়ার কথা ছিল সকাল দশটা নাগাদ। পরে পুরোহিতের পরামর্শে তা এগিয়ে আনা হয়। এদিন সকাল ৭.৫০ মিনিট নাগাদ শুরু হয় লাল-হলুদে বারপুজো। ছবি: প্রবীর বন্দ্যোপাধ্যায়।

দিনকয়েক আগেই স্পোর্টিং রাইটস ইস্টবেঙ্গলকে ফিরিয়ে দিয়েছে শ্রী সিমেন্ট। নতুন স্পনসরের খোঁজে রয়েছে লাল-হলুদ। স্পনসরের জন্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দিকেই তাকিয়ে ইস্টবেঙ্গল। ছবি: প্রবীর বন্দ্যোপাধ্যায়।

ইস্টবেঙ্গলের বারপুজো অনুষ্ঠানে এদিন উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন ফুটবলার প্রশান্ত বন্দ্যোপাধ্যায়, ভাস্কর গঙ্গোপাধ্যায়, বিকাশ পাঁজি-সহ আরও অনেকে। ছিল এলাহি ভোজের ব্যবস্থা। ছবি: প্রবীর বন্দ্যোপাধ্যায়।

ভবানীপুর ক্লাবের বারপুজো অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন ফুটবলার সুব্রত ভট্টাচার্য, মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য, প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়, তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ-সহ আরও অনেকে। ছবি: অচিন্ত্য রায়।

ডায়মন্ড হারবার ফুটবল ক্লাবের পথচলা শুরু হল এদিন। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরেই এদিন উন্মোচিত হল ক্লাবের লোগো। সেই সঙ্গে হোম ও অ্যাওয়ে জার্সিও প্রকাশ করলেন তিনি। ক্লাবের ট্যাগলাইন, ‘দমদার হারবার ডায়মন্ড হারবার।’ কলকাতা লিগের প্রথম ডিভিশনে খেলবে ক্লাব। চ্যাম্পিয়ন হওয়াই লক্ষ্য ক্লাবের। ছবি: অরিজিৎ সাহা।