চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী, কাটোয়ার কার্তিক লড়াইয়ের মত কালনার সরস্বতী পুজোর সুনাম রয়েছে সর্বত্র। কালনা শহর ও শহরতলি এলাকায় শতাধিক পুজোয় জমজমাট হয়ে ওঠে এলাকা। ছবি: মোহন সাহা।
পুজো একদিনের হলেও কালনার চার-পাঁচদিনের এই পুজোয় আধুনিক আলোর রোশনাইয়ে কালনা শহর যেন স্বপ্ননগরী হয়ে ওঠে। ছবি: মোহন সাহা।
সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ঘটনাকে যেমন থিমের মাধ্যমে তুলে ধরা হয় তেমনই প্রাচীন স্থাপত্য ও কারুকার্য মন্ডপ যেন জীবন্ত হয়ে ওঠে। আর এই পুজোকে কেন্দ্র করে এই কয়েকদিনে লক্ষ-লক্ষ দর্শনার্থীর আগমন ঘটে। ছবি: মোহন সাহা।
করোনা আবহে পুজোর অনুষ্ঠান সেইভাবে না হওয়ায় এইবছর পরিস্থিতি ঠিক থাকায় মন্ডপগুলিতে ভিড় উপচে পড়বে বলে অনুমান পুলিশ-প্রশাসনের। ছবি: মোহন সাহা।
পুজোর দিনগুলিতে শহরের ভিতর যেন কোনও গাড়ি প্রবেশ করতে পারবে না। সেজন্য বিকেল ৪টে থেকে গভীর রাত পর্যন্ত কালনা শহরের রাস্তাগুলিতে নো এন্ট্রি থাকবে। ছবি: মোহন সাহা।
দর্শনার্থীদের সুবিধার্থে পুলিশের পক্ষ থেকে মঙ্গলবার পুজোর একটি গাইড ম্যাপ প্রকাশ করা হয়। ছবি: মোহন সাহা।
সরস্বতী পুজোয় যাতে কোনও বিঘ্ন না ঘটে,সেই কারণে কালনা শহরের আকাশে ওড়ানো হবে ড্রোন। জোর নজরদারির জন্য শহরের বিভিন্ন প্রান্তে রাখা হচ্ছে ১৩৫টি সিসি ক্যামেরা।
শুধু কালনা নয়, হুগলির মগরায় ছোট-বড় মিলিয়ে ৫০টির বেশি বারোয়ারি পুজো হয়।
কোথাও রাজস্থানের রাজপ্রাসাদ, আবার কোথাও বাংলার টেরাকোটা শিল্পের ছোঁয়া, কোথাও আবার দূষণমুক্ত প্রকৃতির থিম হয়েছে।
কর্ণাটকের ইসকন মন্দিরের আদলেও গড়ে উঠেছে মন্ডপ।
Copyright © 2024 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.