শোয়েব আখতার-পাকিস্তানের প্রাক্তন ফাস্ট বোলার শোয়েব আখতার অনন্য এক রেকর্ড গড়েন ২০০৩ বিশ্বকাপে। ক্রিকেট ইতিহাসের প্রথম ফাস্ট বোলার হিসেবে ঘণ্টায় একশো মাইলের বেশি গতিতে বল করেন রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেস। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ম্যাচ ছিল ইংল্যান্ডের। নিক নাইটের দিকে শোয়েবের যে বলটা ধেয়ে এসেছিল, তার গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১৬১.৩ কিমি।
ব্রেট লি- ব্রেট লি আরেক গতিদানব। ২০০৫ সালে নেপিয়ারে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে গতির ঝড় তুলেছিলেন অজি ফাস্ট বোলার ব্রেট লি। তাঁর বলের গতি ছিল ঘণ্টায় ১৬১.১ কিমি। ব্যাটসম্যান ছিলেন কিউয়ি ক্রেগ কামিং।
শন টেট- দারুণ জোরে বল করতেন শন টেটও। ২০১০ সালে লর্ডসে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ওয়ানডে-তে ঘণ্টায় ১৬১. ১ কিমি বেগে বল করেছিলেন। ব্যাটসম্যান ছিলেন ইংল্যান্ডের ক্রেগ কিসওয়েটার।
জেফ টমসন- ১৯৭৫ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে টমসন ঘণ্টায় ১৬০.৬ কিমি বেগে বল করেছিলেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজ-অস্ট্রেলিয়া ম্যাচটি ছিল পার্থে।
মিচেল জনসন-২০১৩ সালে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে অস্ট্রেলিয়ার মিচেল জনসন ঘণ্টায় ১৫৬.৮ কিমি বেগে বল করেছিলেন।
অ্যান্ডি রবার্টস-উইকেট নেওয়ার পরে আবেগ দেখাতেন না অ্যান্ডি রবার্টস। ওয়েস্ট ইন্ডিজের এই ফাস্ট বোলার অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ঘণ্টায় ১৫৯.৯ কিমি বেগে বল করেছিলেন। এটাই ছিল রবার্টসের সবচেয়ে দ্রুতগতির ডেলিভারি।
ফিডেল এডওয়ার্ডস-২০০৩ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ঘণ্টায় ১৫৭.৭ কিমি বেগে বল করেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ফাস্ট বোলার ফিডেল এডওয়ার্ডস।
লাসিথ মালিঙ্গা- ২০১১ বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে মালিঙ্গা ঘণ্টায় ১৫৫.৭ কিমি বেগে বল করেছিলেন। এটাই তাঁর দ্রুততম ডেলিভারি।
শেন বন্ড-২০০৩ বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে বন্ড ঘণ্টায় ১৫৬.৪ কিমি বেগে বল করেন।
উমরান মালিক-শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচে উমরান মালিক ঘণ্টায় ১৫৫ কিমি বেগে বল করে তুলে নিয়েছিলেন দাশুন শানাকার উইকেট।
Copyright © 2024 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.