সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: অঞ্জলি, কুমারী পুজো ছাড়া মহাষ্টমীর কথা ভাবাই যায় না। তাই তিথি মেনে চলছে নানা রীতিনীতি পালন। প্রতি বছরের মতো এবারেও বেলুড় মঠে মহাষ্টমীতে সাড়ম্বরে কুমারী পুজোর আয়োজন করা হয়।
[আরও পড়ুন: মণ্ডপে বাঁশি মুখে হাত নাড়িয়ে ভিড় সামাল, ভাইরাল ‘ব্যতিক্রমী’ পুলিশকর্মী]
বেলুড় মঠে দুর্গাপুজো শুরু করেন স্বামী বিবেকানন্দ। সেই সময় দুর্গাপুজোয় সংকল্প করেছিলেন সারদা দেবী। সেই প্রথা মেনে এখনও চলছে কুমারী পুজো। প্রথম বছর ন’জন কুমারীকে একসঙ্গে পুজো করা হয়েছিল। একজন কুমারীর নিজের হাতে পুজো করেছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ।
[আরও পড়ুন: হার মানল বৃষ্টি-অসুর, সপ্তমীতে জনজোয়ার তিলোত্তমায়]
সময় কেটে গেলেও নিয়মে কোনও বদল হয়নি। এখনও প্রথা মেনে প্রতি বছর মহাষ্টমীতে বেলুড় মঠে কুমারী পুজোর আয়োজন করা হয়। এদিন সকালে মূল মন্দিরে আত্মারামের কৌটো বের করা হয়। শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণদেবের মহাস্নান করানো হয়েছে। বেলুড় মঠের মূল মন্দিরের পাশে মণ্ডপে কুমারী পুজোর আয়োজন করা হয়। ভোর থেকেই তার প্রস্তুতি শুরু হয়। পুজো শেষে দর্শনার্থীদের ভোগপ্রসাদ বিতরণ করা হয়। কুমারী পুজো দেখার জন্য সকাল থেকে বেলুড় মঠে ভিড় জমিয়েছেন অগণিত মানুষ। বেলুড় মঠ কর্তৃপক্ষের দাবি, প্রায় কয়েক লক্ষ ভক্ত সমাগম হবে। দর্শনার্থীদের কথা মাথায় রেখে স্থলপথে-জলপথে কড়া নজরদারি চালানো হচ্ছে। স্পিডবোটে জলপথে নজর পুলিশের৷