Advertisement
Advertisement

Breaking News

২০২৪ বিশ্বকাপ পর্যন্ত খেলা চালিয়ে যেতে পারবেন না, আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর ফিঞ্চের

২০২১ সালে ফিঞ্চের নেতৃত্বে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জেতে অস্ট্রেলিয়া।

Australia's Aaron Finch called time on his international career । Sangbad Pratidin
Published by: Krishanu Mazumder
  • Posted:February 7, 2023 11:48 am
  • Updated:February 7, 2023 11:48 am

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: গত বছরই ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছিলেন। অ্যারন ফিঞ্চ (Aaron Finch) এবার জানিয়ে দিলেন টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট থেকেও তিনি সরে দাঁড়াচ্ছেন। টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে অস্ট্রেলিয়াকে (Australia) সবচেয়ে বেশি সময় নেতৃত্ব দিয়েছেন ফিঞ্চ। আর এই ফরম্যাটে সবচেয়ে সফল অধিনায়কও তিনি। সেই ফিঞ্চ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের কথা জানিয়ে দিলেন। 

দেশের হয়ে ব্যাট-প্যাড তুলে রাখলেও বিগ ব্যাশ লিগে খেলবেন অ্যারন ফিঞ্চ। মেলবোর্ন রেনিগেডস-এর হয়ে খেলা চালিয়ে যাবেন তিনি। ফিঞ্চের নেতৃত্বে ২০২১ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জেতে অস্ট্রেলিয়া। কিন্তু পরের বছর গতবারের চ্যাম্পিয়নরা খেতাব ধরে রাখতে ব্যর্থ হয়। নক আউট পর্বে যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। এর পরই অস্ট্রেলিয়া দলে ফিঞ্চের অবস্থান নিয়ে ময়নাতদন্ত শুরু হয়। ফিঞ্চ নিজে উপলব্ধি করেছেন, ২০২৪ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ পর্যন্ত তিনি খেলা চালিয়ে যেতে পারবেন না। ফিঞ্চের বক্তব্য, ”এটাই অবসর গ্রহণের সেরা সময়। দলও আগামী বিশ্বকাপের জন্য পরিকল্পনা করার সময় পেয়ে যাবে। আমার পরিবার বিশেষ করে স্ত্রী অ্যামিকে ধন্যবাদ জানাই। সেই সঙ্গে টিমমেট, ক্রিকেট ভিক্টোরিয়া, ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া এবং অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশনকেও ধন্যবাদ জানাতে চাই। আন্তর্জাতিক কেরিয়ারে আমাকে সমর্থন করার জন্য সমর্থকদের অসংখ্য ধন্যবাদ।”  

Advertisement

[আরও পড়ুন: ৩৬ রানে অল আউট! সিরিজ শুরুর আগে ভারতকে কটাক্ষ অস্ট্রেলিয়ার]

টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটের অন্যতম সফল ব্যাটার ফিঞ্চ। টেস্ট ক্রিকেট খেলেছেন মাত্র ৫টি।  ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ম্যাচ দিয়ে ২০১১ সালে আবির্ভাব ঘটে ফিঞ্চের। আন্তর্জাতিক কেরিয়ারে ৮,৮০৪ রানের মালিক তিনি। ওয়ানডে ক্রিকেটে ১৭টি সেঞ্চুরি করেছেন মারকুটে ফিঞ্চ। টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে ২টি সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন। 

Advertisement

ফিঞ্চ বলেন, ”দলগত সাফল্যই শেষ কথা। ২০২১ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয় এবং ২০১৫ সালে ঘরের মাঠে ওয়ানডে বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়া আমার জীবনের দু’টি উল্লেখযোগ্য মুহূর্ত। ১২ বছর ধরে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে প্রতিনিধিত্ব করা এবং বিশ্বের অন্যতম সেরা খেলোয়াড়দের সঙ্গে এবং বিরুদ্ধে খেলা আমার কাছে অত্যন্ত সম্মানের ব্যাপার।”  

[আরও পড়ুন: অজিদের বিরুদ্ধে নামার আগে প্রস্তুতি শুরু বিরাটদের, স্পিন খেলার সঙ্গে রিভার্স সুইপ প্র্যাকটিস]

 

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ