Advertisement
Advertisement

Breaking News

Gautam Gambhir

‘আইপিএলের টাকা দিয়ে পাঁচ হাজার মানুষকে খাওয়াই’, সমালোচকদের একহাত গম্ভীরের

সাংসদ হয়েও কেন আইপিএলে কাজ করেন? বারবার কটাক্ষ শুনতে হয় গম্ভীরকে।

Ex cricketer Gautam Gambhir gives befitting reply when asked why he works in IPL | Sangbad Pratidin
Published by: Subhajit Mandal
  • Posted:June 4, 2022 4:19 pm
  • Updated:June 4, 2022 8:30 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: সাংসদ হয়েও আইপিএলে (IPL 2022) কাজ করেন কেন? কেনই বা ক্রিকেটে ধারাভাষ্য দিতে দেখা যায়? বারবার এই প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়েছে গৌতম গম্ভীরকে। এবার সেইসব প্রশ্নের যোগ্য জবাব দিলেন তিনি। তাঁর সাফ কথা, আমার বাড়িতে টাকার গাছ নেই। আইপিএলে কাজ করে রোজগার করি বলেই মানুষের সেবা করতে পারি।

বস্তুত, পূর্ব দিল্লির সাংসদ হওয়া সত্ত্বেও আইপিএলে লখনউ সুপারজায়ান্টস দলের মেন্টর হিসাবে কাজ করেছেন গম্ভীর (Gautam Gambhir)। এছাড়াও মাঝে মাঝেই কমেন্ট্রি বক্সে দেখা যায় বিজেপি (BJP) নেতাকে। আসলে গম্ভীরের রোজগারের একটা বড় অংশ আসে ক্রিকেট ধারাভাষ্য এবং আইপিএল থেকে। যা নিয়ে বহুবার কটাক্ষও শুনতে হয়েছে তাঁকে। জনপ্রতিনিধি হয়েও মানুষের কাজ না করে কেন আইপিএলে ব্যস্ত থাকেন গম্ভীর? বারবার প্রশ্ন উঠেছে নেটদুনিয়ায়।

Gautam Gambhir gives befitting reply when asked why he works in IPL

[আরও পড়ুন: শুধু গতি থাকলে হবে না… উমরান মালিককে যেন পাত্তাই দিলেন না শাহিন আফ্রিদি]

যার জবাবে গম্ভীর বললেন,”আমি কাজটা করি বলেই ৫ হাজার মানুষের মুখ রোজ অন্ন তুলে দিই। আমি আইপিএলে কাজ করি, ধারাভাষ্য দিই এটা মেনে নিতে কোনও লজ্জা নেই। ৫ হাজার মানুষকে খাওয়াতে আমার মাসে ২৫ লক্ষ টাকা খরচ হয়। গোটা বছরে ২ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকা। আমি ২৫ লক্ষ টাকা খরচ করে একটি লাইব্রেরিও তৈরি করেছি।” গম্ভীরের দাবি, তিনি পূর্ব দিল্লিতে যে জনতার রান্নাঘর চালান, সেই রান্নাঘরের খরচ যায় তাঁর নিজের পকেট থেকেই। সাংসদ তহবিল থেকে নয়। সাংসদ তহবিল থেকে এলাকার অন্যান্য কাজ করেন।

[আরও পড়ুন: ফরাসি ওপেনের সেমিফাইনালে চোট পাওয়া প্রতিপক্ষের পাশে নাদাল, কিংবদন্তির প্রশংসা শচীন-শাস্ত্রীদের]

আসলে সাংসদ গম্ভীর নিজের এলাকায় একটি ‘জনতার রান্নাঘর’ বা ‘জন রসোয়’ চালান। যেখানে মাত্র ১ টাকার বিনিময়ে যে কেউ খাবার পেতে পারেন। গম্ভীরের দাবি, ওই জনতার রান্নাঘরের সব খরচ তিনি নিজের পকেট থেকেই দেন। এলাকায় যে লাইব্রেরিটি বানিয়েছেন সেটির খরচও তাঁর নিজের পকেট থেকেই গিয়েছে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ