Advertisement
Advertisement

Breaking News

বোর্ড রাজনীতিতে সক্রিয় শ্রীনি

হাতিয়ার সুপ্রিম কোর্টের রায়, মেয়েকে সামনে রেখে বোর্ড দখলে মরিয়া শ্রীনিবাসন

সুপ্রিম রায়ে ক্রিকেট রাজনীতিতে প্রাসঙ্গিকতা ফিরে পেয়েছেন শ্রীনি।

N Srinivasan set to come back to BCCI politics again
Published by: Subhajit Mandal
  • Posted:September 21, 2019 2:47 pm
  • Updated:September 21, 2019 2:47 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ভারতীয় ক্রিকেট রাজনীতিতে ফের প্রাসঙ্গিকতা ফিরে পেলেন এন শ্রীনিবাসন। সুপ্রিম কোর্টের নয়া সিদ্ধান্তের ফলে বোর্ডের নির্বাচনে ভোটাধিকার ফিরে পেলেন শ্রীনি। বিসিসিআই বা রাজ্যের ক্রিকেট নিয়ামক সংস্থায় কোনও পদ বা কার্যকরী কমিটিতে থাকতে না পারলেও শ্রীনিবাসনের ভোটাধিকার ফিরে পাওয়া বেশ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।

[আরও পড়ুন: রবি শাস্ত্রীকে রাহুল দ্রাবিড়ের সঙ্গে তুলনা! নেটদুনিয়ায় কটাক্ষের শিকার বিসিসিআই]

শুক্রবার ভারতীয় বোর্ড বনাম সিওএ (সুপ্রিম কোর্ট নিযুক্ত প্রশাসনিক কমিটি) মামলায় যুগান্তকারী রায় বোর্ডের কর্তাদের পক্ষে গিয়েছে। নারায়ণস্বামী শ্রীনিবাসন পূর্ণাঙ্গভাবে না হলেও নতুন লাইফলাইন পেয়ে আবার বোর্ড রাজনীতিতে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছেন। আদালত বলে দিয়েছে, বাতিল-টাতিল সংক্রান্ত যাবতীয় যা আইনকানুন সবই পদাধিকারীদের জন্য প্রযোজ্য। অর্থাৎ সত্তরোর্ধ্ব হলে পদাধিকারী হওয়া যাবে না শুধু। কিন্তু ভোট প্রদানের অধিকার থাকবে। অর্থাৎ বোর্ডের কোনও বড় পদে না থাকলেও বিসিসিআইয়ের নির্বাচনে ভোট দিতে পারবেন শ্রীনিবাসন। বোর্ডের অন্দরে বলাবলি শুরু হয়েছে, নতুন রায়ের ফলে তামিলনাড়ু ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের তরফে শ্রীনিই বোর্ডে আসবেন ভোট দিতে। অর্থাৎ, বোর্ডের সক্রিয় রাজনীতিতে ঢুকে পড়লেন তিনি। আর শ্রীনি যতটা প্রভাবশালী তাতে নিজে কোনও বড় পদে না থাকলেও পছন্দের লোককে বসিয়ে দিতেই পারেন। এবং আড়ালে থেকেই নিয়ন্ত্রণ করবেন কার্যাবলী।শোনা যাচ্ছে শ্রীনিবাসন নিজের মেয়ে রূপা গুরুনাথকে সামনে রেখে ঘুটি সাজাচ্ছেন শ্রীনি। তাঁকে হাতিয়ার করেই বোর্ড দখল করতে চান একসময়ের ভারতীয় ক্রিকেটের সর্বময় কর্তা।ইতিমধ্যেই তামিলনাড়ু ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের সভানেত্রীর পদে আবেদন করেছেন শ্রীনির মেয়ে রূপা গুরুনাথ।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ‘তাড়িয়ে দেওয়ার আগেই অবসর নেওয়া উচিত ধোনির’, মত গাভাসকরের]

সুপ্রিম কোর্টের এই রায়ে অবশ্য স্বস্তি ফিরেছে বাংলার ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনেও। সিএবি-র দুই জট একসঙ্গে খুলে গিয়েছে এ দিনের সুপ্রিম কোর্টের রায়ে। সিওএ বলেছিল, সত্তরোর্ধ্বরা পদাধিকারী তো হতে পারবেনই না, ভোটও দিতে পারবেন না। শুক্রবারের রায়ের পর সিওএ-র এই ঘোষণা বাতিল। সিওএ বলেছিল, ক্রিকেট প্রশাসকদের টানা ছয় বছর বা সর্বোচ্চ ন’বছরের প্রশাসনিক মেয়াদে ওয়ার্কিং কমিটির সময়কালকেও ধরা হবে। শুক্রবারের পর সেটাও বাতিল।

Advertisement

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ