Advertisement
Advertisement
Joe Biden

‘প্রবাসী আতঙ্ক’ই আঘাত হানছে ভারত-চিনের অর্থনীতিতে, বিস্ফোরক বাইডেন

আমেরিকার আর্থিক জৌলুসের কারণ ভিনদেশীদের স্বাগত জানানো, দাবি মার্কিন প্রেসিডেন্টের।

Biden Says Xenophobia hurting India and China economic growth

ফাইল চিত্র।

Published by: Kishore Ghosh
  • Posted:May 2, 2024 5:11 pm
  • Updated:May 2, 2024 5:12 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ভারত, চিন, জাপান এবং রাশিয়া ‘জেনোফোবিয়া’ বা প্রবাসী আতঙ্কে ভোগে। এরা প্রবাসীদের স্বাগত জানায় না। এর ফলেই বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে এই দেশগুলির আর্থিক উন্নয়ন। বুধবার ভোটপ্রচারে এমনই মন্তব্য করলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden)। প্রবাসীদের উদ্দেশ্যে বাইডেন বলেন, ‘আমাদের অর্থনীতির ক্রমবর্ধমান উন্নতির অন্যতম কারণ আপনারা এবং এমন অনেক মানুষ।’ মার্কিন প্রেসিডেন্টের বিস্ফোরক দাবি, আমেরিকার আর্থিক জৌলুসের অন্যতম কারণ ভিনদেশীদের স্বাগত জানানো, উদার মানসিকতা।

২০২৪ সালে মেগা নির্বাচনে অংশ নেবেন বাইডেন। দলের তরফে ১ মে-তে ওয়াশিংটনে ছিল তহবিল সংগ্রহের অনুষ্ঠান। সেখানেই প্রবাসীদের উপস্থিতিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট মন্তব্য করেন, ‘কেন চিন ক্রমশ অর্থনৈতিকভাবে স্থবির হয়ে পড়ছে? কেন জাপান সমস্যায় পড়ছে? কেন রাশিয়া এবং ভারতের একই অবস্থা? যেহেতু তারা ‘জেনোফোবিক’ বা প্রবাসী আতঙ্কে ভোগে। উল্লেখ্য, ২০২৪ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অন্যতম ইস্যু হয়ে উঠছে প্রবাসী আমেরিকান বিষয়টি। যা নিয়ে শুরু হয়েছে মেরুকরণ। বাইডেন প্রবাসীদের পক্ষে হলে প্রতিপক্ষ ট্রাম্প প্রবাসী বিরোধী। আসন্ন নির্বাচনে কে জিতবেন? 

Advertisement

 

Advertisement

[আরও পড়ুন: সিবিআইয়ের উপর ‘নিয়ন্ত্রণ’ নেই কেন্দ্রের, রাজ্যের করা মামলায় সুপ্রিম কোর্টে জানাল মোদি সরকার

প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালের নভেম্বরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। জো বাইডেন বনাম ডোনাল্ড ট্রাম্প মেগা ফাইনালের দিকে কেবল আমেরিকাই নয়, গোটা বিশ্ব তাকিয়ে। এখনও পর্যন্ত যা পরিস্থিতি ট্রাম্পেরই পাল্লাই ভারী বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। এর মধ্যেই এই বিষয়ে নিজের মত জানিয়েছেন ‘আমেরিকার পিকে’ বা অ্যালান লিচম্যান।  

 

[আরও পড়ুন: দল নির্বাচনের নামে স্বজনপোষণ! CSK তারকার বাদ পড়া নিয়ে বিস্ফোরক প্রাক্তন বিশ্বজয়ী]

লিচম্যান ২০২৪ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে কী বলছেন? তিনি বলছেন, ”আমি এখনও চূড়ান্ত ভবিষ্যদ্বাণী করিনি।” তবে তিনিও মানছেন এখনও পর্যন্ত ট্রাম্পই এগিয়ে। তাঁর কথায়, ”বাইডেনের হারার দিকটি নিশ্চিত হতে এখনও অনেকটা পথ যাওয়া বাকি। এই মুহূর্তে তিনি মাত্র দুটি ফ্যাক্টরে পিছিয়ে রয়েছেন।” 

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ