Advertisement
Advertisement
Erdogan slums Macron

ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর থেকে খুব দ্রুত মুক্তি পাবে ফ্রান্স, আশা তুরস্কের রাষ্ট্রপতির

ফরাসি প্রেসিডেন্ট নিজের দেশের নাগরিকদের পক্ষে বোঝা হয়ে উঠেছে বলেও কটাক্ষ তাঁর।

I hope France will get rid of Macron, says Turkey President Erdogan । Sangbad Pratidin
Published by: Soumya Mukherjee
  • Posted:December 5, 2020 1:13 pm
  • Updated:December 5, 2020 1:24 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ ফ্রান্সের পক্ষে একটা বড় বোঝা। তাঁর কারণেই কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন ওই দেশের নাগরিকরা। আশাকরি খুব তাড়াতাড়ি ওই ব্যক্তির হাত থেকে রক্ষা পাবে ফ্রান্স। শুক্রবার রাজধানী ইস্তানবুলে সাংবাদিকদের মুখোমুখি এই মন্তব্যই করলেন তুরস্কের রাষ্ট্রপতি রিসেপ তায়ইপ এরদোগান (Recep Tayyip Erdogan)।

গতমাসে ফ্রান্সের এক শিক্ষক স্কুলের ভিতরেই পড়ুয়াদের হজরত মহম্মদের বিতর্কিত একটা কার্টুন দেখান। এর জেরে এক জেহাদি তাঁকে নৃশংসভাবে হত্যা করে। ঘটনাটির কথা প্রকাশ্যে আসার পরেই তীব্র নিন্দা করেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ (Emmanuel Macron)। এর ইসলামিক সন্ত্রাসবাদকেই দায়ী করেন তিনি। তাঁর মন্তব্যের ফলে বিশ্বের বিভিন্ন মুসলিম দেশের রাষ্ট্রপ্রধান তাঁর বিরুদ্ধে সরব হন। গোটা পৃথিবীজুড়ে ফ্রান্সের উৎপাদিত পণ্য বয়কট করার ডাক ওঠে। সেসময় তুরস্কের প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর মানসিক চিকিৎসার প্রয়োজন আছে বলে কটাক্ষ করেছিলেন।

Advertisement

[আরও পড়ুন: হিন্দু নাবালিকাকে অপহরণে অভিযুক্ত পাকিস্তানি সাংসদের কর্মচারী]

শুক্রবার এই কথা মনে করিয়ে দিয়ে এরদোগান বলেন, ‘ম্যাক্রোঁর জন্য বিপজ্জনক একটা সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে ফ্রান্স। আসলে উনি ফ্রান্সের পক্ষে বড় একটা বোঝা। তবে আমি আশাকরি খুব তাড়াতাড়ি ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর হাত থেকে রক্ষা পাবেন ফ্রান্সের নাগরিকরা। ‘

Advertisement

এর পাশাপাশি আজারবাইজানের সঙ্গে যুদ্ধে আর্মেনিয়াকে সাহায্য করার জন্যও ফ্রান্সের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন এরদোগান। এপ্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘কিছুদিন আগে আমার বন্ধু আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম অলিয়েভ বলেছিলেন যে ফ্রান্সের যদি আর্মেনিয়ার প্রতি ভালবাসা থাকে তাহলে নিজেদের শহর দিয়ে দিক তারা। আজ আমিও সেকথা বলতে চই।’

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সম্প্রতি আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার মধ্যে হওয়া যুদ্ধ নিয়ে উত্তেজনা তৈরি হয়েছিল ফ্রান্স ও তুরস্কের মধ্যে। আজারবাইজানকে তুরস্ক ও আর্মেনিয়াকে সাহায্য করছিল ফ্রান্স। এই যুদ্ধের আজারবাইজান নিজেদের ভূখণ্ড আর্মেনিয়ার থেকে ছিনিয়ে নিয়েছে বলেই তাদের দাবি।

[আরও পড়ুন: আরও বিপাকে মালিয়া, ফ্রান্সে ঋণখেলাপি লিকার ব্যারনের কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ