Advertisement
Advertisement

Breaking News

কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তানের সুরে সুর ব্রিটিশ বিরোধী দলের, তোপ দাগল ভারত

কাশ্মীর নিয়ে কোনও আলোচনার প্রশ্নই নেই সাফ জানিয়েছে নয়াদিল্লি।

India lashesh out at UK's Labour Party For Resolution On Kashmir
Published by: Monishankar Choudhury
  • Posted:September 26, 2019 10:52 am
  • Updated:September 26, 2019 10:52 am

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপ চেয়ে বুধবার দলীয় সভায় প্রস্তাব করায় ব্রিটেনের বিরোধী দল লেবার পার্টির সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ করল ভারত। এদিন কাশ্মীরে তৃতীয় পক্ষের মধ্যস্থতা চেয়ে এবং কারফিউ তুলে নেওয়ার দাবি জানিয়ে সর্বসম্মতভাবে প্রস্তাব পাস eরেন দলের নেতা জেরেমি করবিন।

{আরও পড়ুন: পার্লামেন্ট সাসপেন্ড বেআইনি, সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা খেলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী]

Advertisement

এই পদক্ষেপের জবাবে বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রবীশ কুমার বলেছেন, ‘লেবার পার্টির এই কাজে ক্ষুব্ধ ভারত। এই নিয়ে ওদের মাথা ঘামানোর দরকার আছে বলে ভারত মনে করে না। ভোট ব্যাংককে প্রশ্রয় দিতে গিয়েই ওরা এই অনধিকার চর্চা করেছে। ভারত এর তীব্র প্রতিবাদ করছে।’ তাত্পর্যপূর্ণভাবে, কাশ্মীর দ্বিপাক্ষিক বিষয় বলেই মনে করে ব্রিটিশ সরকার| ফলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন, শাসকদল কনজারভেটিভ পার্টিকে বেকায়দায় ফেলে ভোটে ফায়দা তুলতেই এই পদক্ষেপ করেছে করবিনের দল। লেবার পার্টির প্রস্তাবে ভারত ও পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে করবিনের বৈঠকের কোথায় বলা হয়েছে। পাশাপাশি, আণবিক লড়াইয়ের আশঙ্কা নির্মূল করতে কাশ্মীর ইস্যুতে ‘মধ্যস্থতা’ করার কথাও বলা হয়েছে লেবার পার্টির প্রস্তাবে। তবে ব্রিটিশ বিরোধী দলের গোটা প্রস্তাব ফুত্কারে উড়িয়ে দিয়েছে ভারত। কাশ্মীর নিয়ে লেবার পার্টির সঙ্গে কোনও আলোচনার প্রশ্নই নেই বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছে নয়াদিল্লি।

Advertisement

অন্যদিকে, শ্রীনগর সহ কাশ্মীরে এদিন ব্লক ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিলের আসন্ন ভোট ঘিরে ১১৫টি ব্লকে বর্ণাঢ্য প্রচার শুরু করল বিজেপি। বহু সরপঞ্চ ও মুখিয়া উপস্থিত ছিলেন বুধবারের এই দলীয় সমাবেশে। উল্লেখ্য, কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বাতিল হওয়ার পর থেকেই এই ইস্যুতে আন্তর্জাতিক মহলে ভারতকে কোণঠাসা করার চেষ্টা করছে পাকিস্তান। রাষ্ট্রসংঘের মানবাধিকার কমিশন থেকে শুরু করে প্রায় সমস্তরকম আন্তর্জাতিক ফোরামেই অভিযোগ করে পাকিস্তান। কিন্তু, সে অর্থে কিছু করে উঠতে পারেনি ইমরানের দেশ। উলটে অধিকাংশ দেশ নয়াদিল্লির পাশেই দাঁড়িয়েছে। রাশিয়া থেকে শুরু করে আমেরিকা, ফ্রান্সের মতো শক্তিধর দেশগুলি মোদি সরকারের সঙ্গই দিয়েছে।

[আরও পড়ুন: গ্রেটা থুনবার্গ বনাম ডোনাল্ড ট্রাম্প, পরিবেশ নিয়ে চোরা বাকযুদ্ধে সরগরম টুইটার]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ