BREAKING NEWS

২১ অগ্রহায়ণ  ১৪৩০  বুধবার ৬ ডিসেম্বর ২০২৩ 

READ IN APP

Advertisement

পাঁচ রাজ্যের রায়

মিজোরাম (৪০/৪০) এগিয়ে / জয়ী
এমএনএফ ১০
জেডপিএম ২৭
কংগ্রেস
বিজেপি
অন্যান্য
মধ্যপ্রদেশ (২৩০/২৩০) জয়ী
বিজেপি ১৬৪
কংগ্রেস ৬৫
অন্যান্য
রাজস্থান (১৯৯/২০০) জয়ী
বিজেপি ১১৫
কংগ্রেস ৬৯
অন্যান্য ১৫
ছত্তিশগড় (৯০/৯০) জয়ী
বিজেপি ৫৪
কংগ্রেস ৩৫
অন্যান্য
তেলেঙ্গানা (১১৯/১১৯) জয়ী
বিআরএস ৩৯
কংগ্রেস ৬৪
বিজেপি
এআইএমআইএম
অন্যান্য

চরম আর্থিক সংকট পাকিস্তানে, এক ধাক্কায় ২৯ শতাংশ বাড়ল পেট্রোপণ্যের দাম

Published by: Anwesha Adhikary |    Posted: June 16, 2022 7:22 pm|    Updated: June 16, 2022 7:22 pm

Massive hike in petrol price in Pakistan | Sangbad Pratidin

ছবি: প্রতীকী

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: আর্থিক সংকটে জেরবার পাকিস্তান। এমন অবস্থায় পেট্রল ও ডিজেলে ব্যাপক মূল্যবৃদ্ধি করল পাক সরকার। রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি কমানোর জন্যই শাহবাজ প্রশাসনের এই পদক্ষেপ। এক ধাক্কায় প্রায় ২৯ শতাংশ বাড়ল পেট্রোপণ্যের দাম। প্রতি লিটারে ২০ টাকা বেড়েছে পেট্রলের (Petrol) দাম। প্রসঙ্গত, গত কুড়ি দিনে এই নিয়ে তিনবার পেট্রলের দাম বাড়ল পাকিস্তানে। বুধবার রাত থেকেই বর্ধিত দাম কার্যকর করা হয়েছে। 

দাম বেড়েছে ডিজেলেরও। প্রতি লিটারে প্রায় ষাট টাকা বেড়েছে ডিজেলের দাম (Pakistan Petrol Price Hike)। দেশের অর্থমন্ত্রী মিফতাহ ইসমাইল বুধবার পেট্রোপণ্যের দাম বাড়ার কথা ঘোষণা করেন। গত ২৫ মে শেষবার দাম বেড়েছিল পেট্রলের। সেই সময়েও ষাট টাকা করে দাম বেড়েছিল পেট্রল-ডিজেলের। বর্তমানে প্রতি লিটার পেট্রলের দাম ২৩৩ টাকা। ডিজেলের (Diesel) দাম আড়াইশো টাকা পেরিয়ে গিয়েছে। মহার্ঘ কেরোসিন তেলও।

[আরও পড়ুন: পেন্টাগনের গুরুত্বপূর্ণ পদে রাধা আয়েঙ্গার, বাইডেন প্রশাসনে ফের জয়জয়কার ভারতীয় বংশোদ্ভূতদের]

পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ বলেছেন, দেশের অর্থনীতি বাঁচাতে আর কোনও রাস্তা ছিল না। আইএমএফের কাছ থেকে প্রচুর ঋণ নিয়েছে পাকিস্তান। পাক (Pakistan) প্রধানমন্ত্রীর মতে, পেট্রোপণ্যের দাম না বাড়ালে ঋণ শোধ করা সম্ভব নয়। তবে এর ফলে বিপাকে পড়বেন মধ্যবিত্তরা, সেই কথাও মেনে নেন শাহবাজ (Shehbaz Sharif)। প্রসঙ্গত, আইএমএফের তরফে বলা হয়েছিল, সাধারণ মানুষের সুবিধার জন্য পেট্রোপণ্যের দামে ভরতুকি দিতে হবে। কিন্তু বুধবারের ঘোষণার পরে আর ভরতুকি থাকবে না।

পাকিস্তানের বিদেশি মুদ্রার পরিমাণ ক্রমশ কমছে। ইতিমধ্যেই চা খাওয়ার উপরে নিষেধাজ্ঞা চাপিয়েছে পাক প্রশাসন। ১২ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে লোডশেডিং চলছে সেদেশে। বিদ্যুতের ব্যবহার কমাতে অফিসে ছুটি বাড়াতে চাইছে পাক প্রশাসন। তাছাড়াও তাড়াতাড়ি দোকান বন্ধ করে দেওয়া, বেশি রাত করে বিয়ের অনুষ্ঠান না করা-সহ নানা ফতোয়া জারি করা হয়েছে আমজনতার উদ্দেশ্যে। সব মিলিয়ে প্রবল অস্বস্তিতে থাকা পাক প্রশাসন এই পরিস্থিতি থেকে উদ্ধার পাওয়ার চেষ্টা চালালেও কাজটা ক্রমেই কঠিন হয়ে পড়ছে, মত ওয়াকিবহাল মহলের। 

[আরও পড়ুন: লাগামছাড়া মুদ্রাস্ফীতি, তিন দশকে সুদের হারে রেকর্ড বৃদ্ধি আমেরিকায়]

Sangbad Pratidin News App: খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে