Advertisement
Advertisement
China

চিনের সঙ্গে কড়া টক্কর হতে চলেছে, বেজিংয়ের অভিসন্ধি সাফ করে হুঁশিয়ারি বাইডেনের

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগুনে পুড়ে ফিনিক্সের মতো ডানা মেলেছে চিন।

US President Biden wars of stiff competition with China | Sangbad Pratidin

ফাইল ছবি

Published by: Monishankar Choudhury
  • Posted:February 20, 2021 4:50 pm
  • Updated:February 20, 2021 4:50 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগুনে পুড়ে ফিনিক্সের মতো ডানা মেলেছে চিন (China)। ঔপনিবেশিক সমীকরণ গুলিয়ে দিয়ে এবার মার্কিন আধিপত্যকে লাগাতার চ্যালেঞ্জ জানিয়ে চলেছে কমিউনিস্ট দেশটি। আর ভবিষ্যতে যে সেই টক্কর আরও জোরদার হতে চলেছে তা সাফ করে দিয়েছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

[আরও পড়ুন: তালিবানদের তর্জনীর শাসন মানতে চাননি মালালা, কতটা বদলেছে পাকিস্তানের মেয়েদের জীবন?]

শুক্রবার হোয়াইট হাউসে এক অনুষ্ঠানে চিনকে রুখতে মিত্র দেশগুলির কাছে একসঙ্গে কাজ করার আবেদন জানান মার্কিন প্রেসিডেন্ট। এদিন কমিউনিস্ট দেশটির অভিসন্ধি স্পষ্ট করে বাইডেন বলেন, “চিনের সঙ্গে আমাদের কড়া টক্কর হতে চলেছে। আমি এমনটাই আশা করছি এবং এই পরিস্থিতিকে স্বাগত জানাচ্ছি। ইউরোপ ও আমেরিকার সঙ্গে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের বন্ধু দেশগুলির সঙ্গে ৭০ বছরের সম্পর্কে তৈরি বিশ্ব পরিকাঠামোয় আমি বিশ্বাস করি।” তিনি আরও বলেন, “অর্থনৈতিক ক্ষত্রে চিনের দাদাগিরির বিরুদ্ধে আমাদের রুখে দাঁড়াতে হবে। আন্তর্জাতিক অর্থনীতির ভিত ও পরিকাঠামোয় আঘাত করছে দেশটি। সবার জন্য নিয়ম এক হওয়া উচিত। বিশ্বে শান্তি বজায় রাখতে চিনের সঙ্গে কৌশলগত প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য আমাদের প্রস্তুত থালকতে হবে।”

উল্লেখ্য, হোয়াইট হাউস থেকে ডোনাল্ড ট্রাম্প বিদায় নেওয়ার পর অনেকেই ভেবেছিলেন চিনের প্রতি কিছুটা নরম মনোভাব দেখাবেন বাইডেন (Joe Biden)। কিন্তু সেই জল্পনা যে বৃথা, তা স্পষ্ট করে দিল ওয়াশিংটন। সম্প্রতি, তাইওয়ান নিয়েও চিনকে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছে আমেরিকা। দিন তিনেক আগে তাইওয়ান সীমানার খুব কাছে ঢুকে পড়েছিল কয়েকটি চিনা ফাইটার জেট। কয়েকদিন আগে প্রায় এক ডজন ফাইটার জেট অতিক্রম করল তাইওয়ানের আকাশ সীমা। অবশ্য মূল ভূখণ্ডের আগে থেকেই ফিরে যায় যুদ্ধবিমানগুলি। তারপরই আমেরিকা জানায়, বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস থিওডর রুজভেল্ট সমুদ্রে যাতায়াতের স্বাধীনতা বজায় রাখতে দক্ষিণ চিন সাগরে প্রবেশ করেছিল। অর্থাৎ আমেরিকার তরফে স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে যে প্রয়োজনে সামরিক সংঘাতে নামতে পিছপা হবে না তারা।

[আরও পড়ুন: ট্রাম্পের নীতি বাতিলের প্রক্রিয়া শুরু, মেক্সিকো সীমান্ত দিয়ে আমেরিকায় প্রবেশ শরণার্থীদের]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ