Advertisement
Advertisement

Breaking News

G-20 Summit

জি-২০ সম্মেলনে যোগ দিতে ভারতে আসছেন বাইডেন, তাকিয়ে বিশ্ব

তাঁর ভারত সফরে সিলমোহর দিয়েছে হোয়াইট হাউস।  

White House gave confirmation about Joe Biden's visit to India to attend G-20 Summit। Sangbad Pratidin

ফাইল ছবি

Published by: Suchinta Pal Chowdhury
  • Posted:August 23, 2023 4:22 pm
  • Updated:August 23, 2023 4:45 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: আগামী মাসে নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন। বিভিন্ন সদস্য দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের নিয়ে বসবে চাঁদের হাট। আর সেখানেই অন্যান্যদের সঙ্গেই থাকবেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। মঙ্গলবার তাঁর ভারত সফরে সিলমোহর দিয়েছে হোয়াইট হাউস।  

ভারতের সঙ্গে আমেরিকার যে গভীর সম্পর্ক রয়েছে সে বিষয়ে কোনও দ্বিমত নেই। গত জুনে আমেরিকা সফরে গিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জো বাইডেন তাঁকে যে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানিয়েছিলেন তার সাক্ষী থেকেছে গোটা বিশ্ব। ১৫ আগস্ট স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছাবার্তায় নিজেই জি-২০ সম্মেলনে যোগ দিতে ভারতে আসার বিষয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছিলেন বাইডেন। অবশেষে মঙ্গলবার সরকারিভাবে সেই সফরের কথা জানিয়ে দিল হোয়াইট হাউস। 

Advertisement

[আরও পড়ুন: ‘আমার রান্নাঘরেও আগুন লেগেছিল’, ভয়াবহ দাবানল প্রসঙ্গে বাইডেনের বক্তব্যে বিতর্ক তুঙ্গে]

এদিন হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি কারিন জিন-পিয়ের জানান, “আগামী ৭ থেকে ১০ সেপ্টেম্বর ভারত সফরে যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। নয়াদিল্লিতে যোগ দেবেন জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে। সেখানে জি-২০-র সদস্য দেশগুলির সঙ্গে যৌথভাবে আন্তর্জাতিক স্তরে বিভিন্ন বিষয়ে, জলবায়ু পরিবর্তন, অর্থনৈতিক উন্নতি নিয়ে আলোচনা করবে আমেরিকা। এই সম্মেলনে উঠে আসবে ইউক্রেন যুদ্ধের সামাজিক প্রভাব। কীভাবে বিশ্ব ব্যাংকের ক্ষমতা বৃদ্ধি করা যায়, দারিদ্র দূর করা যায় সেই বিষয়েও আলোচনা করা হবে।”

Advertisement

উল্লেখ্য, আগামী ৯ ও ১০ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হতে চলা জি-২০ সম্মেলনের নেতৃত্ব দিচ্ছে ভারত। এই সম্মেলনে বাইডেন যেমন আসছেন তেমনই আসার কথা চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়েরও। অর্থাৎ একই মঞ্চে দেখা যাবে বিশ্বের ৩ শক্তিশালী রাষ্ট্রনায়ক শি-মোদি-বাইডেনকে। এই সাক্ষাতের জন্যই অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে গোটা বিশ্ব। কারণ গত ৩ বছর ধরে পূর্ব লাদাখ নিয়ে ভারত ও চিনের মধ্যে স্নায়ুযুদ্ধ চলছে। যার রফাসূত্র এখনও মেলেনি। অন্যদিকে ওয়াশিংটনের সঙ্গে আদায় কাঁচকলায় সম্পর্ক বেজিংয়ের। লালফৌজের বিরুদ্ধে একজোট হয়েছেন মোদি ও বাইডেন। ফলে ভারতের মাটি থেকে এই দুই মিত্র দেশ কমিউনিস্ট দেশটিকে সরাসরি কী বার্তা দেয় সেই দিকেই তাকিয়ে সকলে।

[আরও পড়ুন: লাতিন আমেরিকার দিকে হাত চিনের! ‘পার্লাসেন’ থেকে বিতাড়িত তাইওয়ান, পর্যবেক্ষক বেজিং]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ