Advertisement
Advertisement

নিরাপদ নয় এরাজ্যও! ডায়মন্ড হারবারে নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ প্রৌঢ়ের বিরুদ্ধে

ধর্ষণের পর নাবালিকার হাতে টাকা গুঁজে দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ।

Minor girl raped in Diamond Harbour, accused arrested

ছবি: প্রতীকী

Published by: Bishakha Pal
  • Posted:December 7, 2019 9:35 am
  • Updated:December 7, 2019 1:47 pm

সুরজিৎ দেব, ডায়মন্ড হারবার: হায়দরাবাদের ধর্ষণে অভিযুক্ত চারজনের এনকাউন্টারের খবর সামনে আসার পর সবাই ভেবেছিল এবার হয়তো ধর্ষণের ঘটনা কমবে। এর থেকে শিক্ষা নিয়ে বিকৃত লালসা চরিতার্থ করার আগে দু’বার ভাববে বিকৃতকামীরা। কিন্তু ঘটনা থেকে তথাকথিত ‘ধর্ষক’রা যে শিক্ষা নেয় না, তা প্রমাণ করে দিল ডায়মন্ড হারবারের একটি ধর্ষণের ঘটনা।  

ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রীকে বাগানে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ উঠল বছর আটচল্লিশের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাট থানার দক্ষিণ বিলন্দপুরের। জানা গিয়েছে, ওই ছাত্রী তার জ্যেঠার বাড়ি থেকে নিজের বাড়িতে ফিরছিল। সন্ধের সময় গ্রামের পথঘাটে এমনিই লোক কম থাকে। তার উপর শীতকাল হওয়ায় লোক ছিল আরও কম। ফলে রাস্তাঘাট ছিল শুনশান। একাই বাড়ি ফিরছিল মেয়েটি। পথে সম্পর্কে ‘দাদু’ হালিম ফকির নামের এক ব্যক্তি ওই নাবালিকা ছাত্রীকে একটি বাগানে নিয়ে যায়। সেখানেই তার উপর চলে অকথ্য অত্যাচার। মেয়েটিকে হালিম ফকির ধর্ষণ করে বলেও অভিযোগ।

Advertisement

[ আরও পড়ুন: দেশে বসে বিদেশে টাকা পাচার, হ্যাকিংয়ের ফাঁদে উধাও তথ্যপ্রযুক্তির কর্মী ৪০ হাজার টাকা ]

আরও অভিযোগ, ধর্ষণ করার পর ওই নাবালিকার হাতে দু’শো টাকা গুঁজে দেয় হালিম। হুমকি দেয়, ঘটনার কথা কাউকে জানালে ফল ভাল হবে না। কিন্তু বাড়ি ফেরার পর ছাত্রীর আচরণে অস্বাভাবিকতা লক্ষ করে বাড়ির লোকজন। তখন তাঁকে কারণ জিজ্ঞাসা করা হয়। তখনই সমস্ত ঘটনার কথা পরিবারের সদস্যদের জানায় নির্যাতিতা। এরপর বাড়ির লোকজন নাবালিকা ছাত্রীকে প্রথমে মগরাহাট গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যায়। রাতে প্রচণ্ড রক্তক্ষরণের কারণে ওই ছাত্রীকে ডায়মন্ড হারবার জেলা হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। ঘটনায় অভিযুক্ত হালিম ফকিরকে গ্রেপ্তার করেছে মগরাহাট থানার পুলিশ।

Advertisement

[ আরও পড়ুন: ফের উত্তপ্ত ভাটপাড়া, অর্জুন সিংয়ের বিধায়ক পুত্রকে লক্ষ্য করে বোমাবাজি ]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ