Advertisement
Advertisement
Weather

Weather Update: দক্ষিণবঙ্গবাসীর জন্য সুখবর, রবিবার থেকেই দেখা মিলতে পারে রোদের

উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে আগামী সোমবার পর্যন্ত চলবে ভারী বৃষ্টি।

Weather may be change from Sunday in Kolkata and adjacent area । Sangbad Pratidin

ফাইল ছবি।

Published by: Sayani Sen
  • Posted:August 13, 2021 10:00 am
  • Updated:August 13, 2021 11:14 am

নব্যেন্দু হাজরা: দক্ষিণবঙ্গবাসীর জন্য সুখবর। বৃষ্টি (Rain) থেকে আপাতত কিছুটা হলেও রেহাই পেতে পারেন দক্ষিণবঙ্গবাসী। আলিপুর আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, শুক্র এবং শনিবার দিনভর সামান্য বৃষ্টি চলবে ঠিকই। তবে রবিবার থেকে আবহাওয়া পরিবর্তন হবে। কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে কমবে বৃষ্টি। দেখা মিলবে রোদেরও। তবে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে আগামী সোমবার পর্যন্ত চলবে ভারী বৃষ্টি। এদিকে, বঙ্গোপসাগরে আবারও চোখ রাঙাচ্ছে নিম্নচাপ। তার জেরে আগামী সপ্তাহে ভারী বৃষ্টিতে ভিজতে পারে ওড়িশা।  

শুক্রবার সকাল থেকে কলকাতার আকাশ ঢেকেছে কালো মেঘে। রোদের দেখা নেই বললেই চলে। আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে খবর, দিনভর দু-এক পশলা বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি চলবে। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বৃহস্পতিবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩১.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসে জলীয় বাষ্পের সর্বোচ্চ পরিমাণ ৯১ শতাংশ। গত ২৪ ঘন্টায় বৃষ্টি হয়েছে ১৩ মিলিমিটার। তবে রবিবার থেকে আবহাওয়া পরিবর্তনের সম্ভাবনা। কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে কমতে পারে বৃষ্টি। দেখা মিলতে পারে রোদেরও।

Advertisement

[আরও পড়ুন: তৃণমূলের কর্মসূচিতে ‘Suvendu Adhikari জিন্দাবাদ’ স্লোগান! ভাইরাল ভিডিও]

তবে উত্তরবঙ্গের (North Bengal) জেলাগুলিতে বৃষ্টি কমার কোনও পূর্বাভাস নেই। পরিবর্তে আজ, শুক্রবার উত্তরবঙ্গে কমলা সতর্কতা জারি করেছে হাওয়া অফিস। জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারে ২০০ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টিপাতের সর্তকতা। ১০০ মিলিমিটার পর্যন্ত ভারী বৃষ্টির সর্তকতা দার্জিলিং এবং কালিম্পঙে। মালদহ, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরে দিনভর বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সর্তকতা। দার্জিলিং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, কালিম্পং ও জলপাইগুড়িতে শনিবারও ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করেছে হাওয়া অফিস। দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি ও কোচবিহারে রবি এবং সোমবার হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। এদিকে, একটানা বৃষ্টিতে বাড়ছে প্লাবনের আশঙ্কা। নদী তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দারা আশঙ্কার প্রহর গুনছেন। ছোট বড় ধসে জর্জরিত পাহাড়বাসীও। ১০ নম্বর জাতীয় সড়কে (NH 10) ধসের ফলে প্রায় মাঝেমধ্যেই সড়কপথে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে বাংলা ও সিকিম।  

Advertisement

[আরও পড়ুন: কবে শুরু হচ্ছে ‘দুয়ারে রেশন’ প্রকল্প? জানিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী Mamata Banerjee]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ