Advertisement
Advertisement
অর্পিতা চট্টোপাধ্যায়

অনলাইন গেমিং স্টেশনের ফাঁদ! লক্ষাধিক টাকা খোয়ালেন অভিনেত্রী অর্পিতা চট্টোপাধ্যায়

অর্থমন্ত্রকের কাছেও জবাব চেয়েছেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের স্ত্রী।

Arpita Chatterjee accuses online play stations for fraudulent, filed case
Published by: Sandipta Bhanja
  • Posted:July 11, 2020 9:58 pm
  • Updated:July 11, 2020 10:00 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: অনলাইনে একটি আন্তর্জাতিক গেমিং প্ল্যাটফর্মে টাকা দিয়েছিলেন। আর সেই প্লে-স্টেশনের ফাঁদে পা দিয়েই লক্ষাধিক টাকা প্রতারণার শিকার টলিউডের খ্যতনামা অভিনেত্রী অর্পিতা চট্টোপাধ্যায় (Arpita Chatterjee)।

অর্পিতা চট্টোপাধ্যায়ের অভিযোগ, প্লে-স্টেশনে টাকা দেওয়ার পর থেকেই ক্রমাগত টাকা কেটে নেওয়া হচ্ছে তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে। পরে অভিনেত্রী বুঝতে পারেন যে, গুগল প্লে-স্টেশনের জন্য যখন অনলাইনে তিনি টাকা দিয়েছিলেন, তখন সেখানে নিজের কার্ডের ডিটেইলসও দিতে হয়েছিল তাঁকে। আর সেখান থেকেই দেড় লক্ষ টাকা কেটে নেওয়া হয়েছে বলে দাবি প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের (Prosenjit Chatterjee) স্ত্রী অর্পিতার।

Advertisement

Advertisement

আর্থিকভাবে প্রতারিত হয়ে স্বাভাবিকবশতই সাইবার ক্রাইমের অভিযোগ তুলেছেন অভিনেত্রী অর্পিতা চট্টোপাধ্যায়। তাঁর বক্তব্য, “দেশের কোনও সংস্থায় অনলাইনে টাকা দিতে হলে ব্যাংকের তরফে একটা ওটিপি অর্থাৎ ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড আসে। সেটি গ্রাহক নিশ্চিত করার পরই একমাত্র তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা কাটা হয়। কিন্তু আন্তর্জাতিক কোনও সংস্থার ক্ষেত্রে এমন কোনও নিয়ম কার্যকর নেই!” কেন এক্ষেত্রেও ওটিপি দেওয়ার নিয়ম নেই? প্রশ্ন তুলে সরাসরি কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রকের কাছে জবাব চেয়েছেন অর্পিতা চট্টোপাধ্যায়।

[আরও পড়ুন: ‘সর্তকতা মেনেই কাজে ফিরছি, বাকি ভগবানই ভরসা’, বললেন পরিচালক রাজ চক্রবর্তী]

আর্থিকভাবে প্রতারিত অভিনেত্রী খানিক উদ্বিগ্ন হয়েই সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রশ্ন ছুঁড়েছেন যে, “আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলির ক্ষেত্রে কি জেনে-বুঝেই এমন নিয়ম তৈরি করা হয়েছে, যাতে লোকে এই ফাঁদে পা দেয়?” এই ধরনের প্রতারণার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার কথাও বলেছেন তিনি। মানুষকে সতর্ক করার জন্য গোটা বিষয়টি টুইটারে জানিয়েছেন অর্পিতা।

অভিনেত্রীর মন্তব্য, “প্রায় আড়াই-তিন মাস ধরেই প্রত্যেক মাসে মেইল পাচ্ছিলাম যে, একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা কেটে যাচ্ছে আমার অ্যাকাউন্ট থেকে। এরকম হতে হতে প্রায় বারো মাস যাওয়ার পর আমার টনক নড়ল! এরপরই আমি ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করি। পরে এবং প্রায় দেড় লক্ষ টাকাই ফিরে পেয়েছি। প্রায় দেড় লেগেছে এই গোটা টাকাটা ফেরত পেতে!”

[আরও পড়ুন: ‘গ্রামে অসুস্থ মায়ের কাছে যেতে চাই’, বাংলার শ্রমিকের কাতর আরজি শুনে এগিয়ে এলেন সোনু সুদ]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ