Advertisement
Advertisement

Breaking News

আয়ুষ্মান খুরানা

চিত্রনাট্য চুরির অভিযোগ, থানায় ডেকে পাঠানো হল আয়ুষ্মানকে

অভিযোগ দায়ের করেছেন এক পরিচালক।

Ayushmann and Dinesh have been summoned by the Mumbai police
Published by: Sandipta Bhanja
  • Posted:June 4, 2019 4:19 pm
  • Updated:June 4, 2019 4:19 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: সদ্য শুরু হয়েছিল ‘বালা’-র শুটিং। আর এরমধ্যেই ছবির চিত্রনাট্যকে ঘিরে আইনি জটিলতার মুখে পড়তে হল নির্মাতাদের। অভিনেতা আয়ুষ্মান খুরানা, পরিচালক অমর কৌশিক এবং প্রযোজক দীনেশ বিজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়েছে মুম্বইয়ের কাশিমীরা থানায়। আর তাদের জেরার জন্যই রবিবার থানায় ডেকে পাঠানো হয় তাঁদের। 

[আরও পড়ুন:  ‘বুকটা ওড়না দিয়ে ঢাকো’! হবু বউদিকে জোর ধমক সলমনের বোনের]

Advertisement

সূত্রের খবর, মুম্বইয়ের শহরতলির মীরা রোডের বাসিন্দা কমলকান্ত নানক চন্দ্র নামে এক ব্যক্তি এই তিন জনের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ এনেছেন। রবিবার ওই ব্যক্তির অভিযোগের ভিত্তিতেই পুলিশ চিঠি পাঠিয়ে হাজিরার নির্দেশ দেয় আয়ুষ্মান এবং খ্যাতনামা প্রযোজনা সংস্থা ম্যাডক ফিল্মসের পরিচালক অমর কৌশিক ও প্রযোজক দীনেশ বিজনকে।

Advertisement

আদতে কমলকান্তও একজন পরিচালক। তাঁর অভিযোগ, তিনি ব্যক্তিগতভাবে একটি চিত্রনাট্য নিয়ে কাজ করছিলেন বহু দিন ধরে। ‘বালা’র গল্প যার সঙ্গে হুবহু মিলে যায়। আয়ুষ্মানকে মাথায় রেখেই তাঁর গল্পের মূল চরিত্রকে এঁকেছিলেন। তাই লেখা শেষ হতেই আয়ুষ্মানের হোয়াটস্ অ্যাপ নম্বরে পুরো চিত্রনাট্যটা তাঁকে পাঠান পড়ার জন্য। কিন্তু, আয়ুষ্মান অন্যায়ভাবে সেই চিত্রনাট্য পাঠিয়ে দেন কৌশিক এবং বিজনকে। এমনকী, তাঁর কাছ থেকে কোনওরকম অনুমতি না নিয়েই সেই ছবি তৈরির কাজ শুরু করে দেন তাঁরা। এই ঘটনায় নিজেকে প্রতারিত বলে মনে করে কমলকান্ত মানসিকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হন। এতে আর্থিক ও মানসিকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন বলেও মনে করেন তিনি।

[আরও পড়ুন:  টিকল না মামলা, সলমনের ‘ভারত’-কে ছাড়পত্র দিল্লি হাই কোর্টের]

গত মার্চে, ‘বালা’-র শুটিং শুরু হতেই চিত্রনাট্য চুরির অভিযোগে আয়ুষ্মান, দীনেশ বিজন এবং অমর কৌশিকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন কমলকান্ত। তবে তাতেই ক্ষান্ত থাকেননি তিনি। সম্প্রতি, ওই ত্রয়ীর বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪২০ এবং ৪০৬ ধারায় বিশ্বাসভঙ্গ এবং জালিয়াতির মামলা দায়ের করেন। যদিও, আয়ুষ্মান সমস্ত অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে পুরো ব্যাপারটাই মিথ্যে বলে দাবি করেছেন। এপ্রসঙ্গে কাশিমীরা থানার এক পুলিশ আধিকারিক জানিয়েছেন, “এই অভিযোগ নিয়ে আমরা ওঁদের বক্তব্যও শুনতে চাই। সে জন্যই প্রত্যেককে চিঠি পাঠিয়েছি। যত শিগগিরই সম্ভব তাঁদের থানায় হাজিরা দিতে বলা হয়েছে।”

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ