সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ইন্দোরের পর এবার বেঙ্গালুরু। বাড়ি-বাড়ি সচেতনতার প্রচার করতে গিয়ে আক্রান্ত হলেন এক আশা কর্মী। তাঁর অভিযোগ, বেঙ্গালুরুর সাদিক এলাকায় বাড়ি বাড়ি গিয়ে করোনা সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করছিলেন। সেইসময় একটি মসজিদ থেকে লাউডস্পিকারে তাঁদের (স্বাস্থ্যকর্মী) বিরুদ্ধে প্রচার করা হয় বলে অভিযোগ ওই আশাকর্মীর। এরপরই ওই এলাকার বাসিন্দারা স্বাস্থ্যকর্মীদের উপর চড়াও হয়। অভিযোগ, তাঁদের বেধড়ক মারধর করা হয়। ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। এই ঘটনায় অভিযুক্তদের কড়ার শাস্তির দাবি জানিয়েছেন ওই মহিলা আশাকর্মী। তদন্তে শুরু করেছে পুলিশ।
#WATCH Karnataka: An Asha worker, Krishnaveni says she was attacked in Byatarayanapura, Bengaluru while collecting data on #coronavirus. Says, “The problem started when an announcement was made against us from a mosque, whoever made that announcement should be arrested”.(April 1) pic.twitter.com/9jBT9q7K0L
— ANI (@ANI) April 2, 2020
I have appointed Pulikeshi Nagar ACP Tabarak Fathima to investigate the matter. A case will be registered&action will be taken. Asha workers will be protected by the police to carry out the their functions: Bengaluru Police Commissioner Bhaskar Rao. #Karnataka https://t.co/u1tEKmXIAZ pic.twitter.com/BAxEwxCWse
— ANI (@ANI) April 2, 2020
দেশজুড়ে করোনা আতঙ্ক ক্রমণ জাঁকিয়ে বসছে। সংক্রমণ রুখতে আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারগুলি। কর্ণাটকে আশাকর্মীদের বাড়ি-বাড়ি ঘুরে তথ্য সংগ্রহের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি করোনার উপসর্গ নিয়ে সচেতনতার বার্তাও দিচ্ছেন তাঁরা। কিন্তু এই কাজ করতে গিয়ে আক্রান্ত হলেন এক মহিলা আশাকর্মী।
[আরও পড়ুন : চিকিৎসকদের মুখে থুতু! কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে ‘অভব্যতা’ নিজামুদ্দিনের জমায়েতকারীদের]
ভিডিও বার্তায় আক্রান্ত আশাকর্মী কৃষ্ণাবেণী জানিয়েছেন, “আমি গত পাঁচ বছর ধরে আশাকর্মী হিসেবে কাজ করছি। গত পাঁচদিন যাবৎ সাদিক এলাকায় বাড়ি বাড়ি ঘুরে করোনা সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করছিলাম এবং তাঁদের সচেতন করছিলাম। বুধবার ওই এলাকায় কাজ করার সময় এক ব্যক্তি আমাকে কাজ বন্ধ করতে বলেন। এরপরই ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান থেকে ঘোষণা করা হয়। এলাকার বাসিন্দারা আমাদের ঘিরে ধরে হেনস্তা করতে শুরু করে।” কৃষ্ণাবেণী আরও জানান, ওদের শান্ত হতে আবেদন জানাচ্ছিলাম। কিন্তু কেউ কথা শুনল না। আশপাশে আমাদের যাঁরা কাজ করছিলেন তাদের হেনস্তা করা হয়। মোবাইল কেড়ে নেওয়া হয়। অভিযুক্তদের কড়ার শাস্তির দাবি জানিয়েছেন তিনি।
[আরও পড়ুন : লকডাউনের মধ্যেই রাম নবমীর শুভেচ্ছাবার্তা প্রধানমন্ত্রীর, টুইটে লিখলেন ‘জয় শ্রীরাম’]
নিগৃহীত আশাকর্মীর ভিডিওটি টুইট করেন কর্ণাটকের স্বাস্থ্যমন্ত্রী এস শ্রীরামালু। তিনি লেখেন, চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মীরা বাড়ি-বাড়ি গিয়ে সচেতনতার বার্তা দিচ্ছেন। তাঁদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।যারাও আশাকর্মীকে হেনস্তা করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করা হবে।”
ಮನೆ ಬಾಗಿಲಿಗೆ ಬಂದು #Covid19 ಬಗ್ಗೆ ಜಾಗೃತಿ ಮೂಡಿಸುವ ವೈದ್ಯರು, ನರ್ಸ್ ಗಳು, ಆಶಾ ಕಾರ್ಯಕರ್ತರು ಹಾಗೂ ಈ ಸಂಕಷ್ಟದ ಸಮಯದಲ್ಲಿ ಹಗಲಿರುಳು ದುಡಿಯುತ್ತಿರುವವರು ದೇವರ ಸಮಾನ. ಅವರನ್ನು ಗೌರವದಿಂದ ನೋಡಿ. ಅವರ ಮೇಲೆ ಹಲ್ಲೆ ನಡೆದರೆ ನೋಡಿಕೊಂಡು ಸುಮ್ಮನೆ ಕೂರಲಾಗುವುದಿಲ್ಲ. ಎಚ್ಚರವಿರಲಿ!! pic.twitter.com/1pAJOEZCrE
— B Sriramulu (@sriramulubjp) April 2, 2020
ಇಲ್ಲಿ ಜಾತಿ, ಮತ, ಧರ್ಮ ಮುಖ್ಯವಲ್ಲ. ನಿಮ್ಮ ವೈಯಕ್ತಿಕ ಹಿತಾಸಕ್ತಿ ಮುಖ್ಯವಲ್ಲ. ಕೋಟ್ಯಂತರ ಕನ್ನಡಿಗರ, ಭಾರತೀಯರ ಆರೋಗ್ಯ ಮುಖ್ಯ. ಬೆಂಗಳೂರಿನ ಸಾಧಿಕ್ ಪಾಳ್ಯದಲ್ಲಿ ಕೆಲವು ಕಿಡಿಗೇಡಿಗಳು ಸೇರಿ ನರ್ಸ್ ಮೇಲೆ ಹಲ್ಲೆ ಮಾಡಿದ್ದು ಅತ್ಯಂತ ಹೇಯ ಕೃತ್ಯ. ಯಾರೇ ಆಗಲಿ, ಅವರ ಮೇಲೆ ನಿರ್ದಾಕ್ಷಿಣ್ಯವಾಗಿ ಕಾನೂನುರೀತ್ಯ ಕ್ರಮ ಕೈಗೊಳ್ಳಲಿದ್ದೇವೆ. pic.twitter.com/FerrOVkA5P
— B Sriramulu (@sriramulubjp) April 2, 2020