Advertisement
Advertisement

Breaking News

Himachal Pradesh

নভেম্বরেই হিমাচল প্রদেশে অগ্নিপরীক্ষা বিজেপির, দিনক্ষণ ঘোষণা কমিশনের

গুজরাটের ভোটের দিনক্ষণ এদিন ঘোষণা করা হয়নি।

Assembly polling in Himachal Pradesh will be held on 12th November | Sangbad Pratidin
Published by: Subhajit Mandal
  • Posted:October 14, 2022 4:10 pm
  • Updated:October 14, 2022 4:16 pm

নন্দিতা রায়, নয়াদিল্লি: হিমাচল প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করে দিল নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। আগামী ১২ নভেম্বর এক দফায় ভোটগ্রহণ হবে হিমাচল প্রদেশের ৬৮ আসনে। ফল ঘোষণা ৮ ডিসেম্বর। ভোটগ্রহণের ২৬ দিন পর প্রবল ঠান্ডার সময় ভোটগণনা হবে পাহাড়ি রাজ্যটিতে। যদিও ঠান্ডা নিয়ে ভাবিত নয় নির্বাচন কমিশন।

কিন্তু কেন ভোটগ্রহণের এতদিন পর ফল ঘোষণা হিমাচলে? মনে করা হচ্ছে, হিমাচল এবং গুজরাটের ভোটের ফল একই দিনে প্রকাশ করতে চায় কমিশন। সেকারণেই হিমাচলের (Himachal Pradesh) ভোটগণনার জন্য ৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করা হচ্ছে। যদিও গুজরাটের ভোটের দিনক্ষণ এদিন ঘোষণা করা হয়নি। কেন গুজরাটের (Gujarat) ভোটের দিন এদিন ঘোষণা করা হল না, তা নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন ওঠা শুরু করেছে। শোনা যাচ্ছে দিওয়ালির পর গুজরাটের ভোট ঘোষণা করতে পারে কমিশন। তার আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) সেরাজ্যে একাধিক সরকারি কর্মসূচিতে যেতে পারেন। সেকারণেই ভোট ঘোষণায় দেরি কমিশনের।

Advertisement

[আরও পড়ুন: জ্ঞানবাপীর ‘শিবলিঙ্গে’র কার্বন ডেটিং নয়, আদালতে ধাক্কা হিন্দুপক্ষের]

ভোটের দিন ঘোষণা হওয়ার পরই হিমাচল প্রদেশে আদর্শ আচরণ বিধি লাগু হয়ে যাচ্ছে। মুখ্য নির্বাচন কমিশনের রাজীব কুমার (Rajeev Kumar) জানিয়েছেন, ভোটপ্রক্রিয়া সুষ্ঠু এবং অবাধ করার জন্য সবরকম বন্দোবস্ত করবে কমিশন। হিমাচলের প্রবীণ ভোটারদের জন্য বাড়তি সুবিধাও দিচ্ছে কমিশন। মুখ্য নির্বাচন কমিশনের রাজীব কুমার জানিয়েছেন, এবার থেকে ৮০ ঊর্ধ্ব প্রবীণ নাগরিকরা বাড়িতে বসেও ভোট দিতে পারবেন। সেজন্য আগে থেকে আবেদন করা যাবে। করোনা কালে এই নিয়ম চালু হয়েছে। হিমাচলের ভোটেও সেটা জারি থাকবে।

Advertisement

[আরও পড়ুন: এবার পরোটা খেলেও দিতে হবে ১৮ শতাংশ GST! ‘ইংরেজরাও এত কর বসায়নি’, তোপ বিরোধীদের]

হিমাচল প্রদেশে এই মুহূর্তে বড়সড় সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় আছে বিজেপি। ৬৮ আসন বিশিষ্ট হিমাচলপ্রদেশ বিধানসভায় ২০১৭ সালের নির্বাচনে বিজেপি (BJP) পেয়েছিল ৪৩টি আসন। আর কংগ্রেসের হাতে ছিল ২২টি আসন। ২০১৭ নির্বাচনের পর হিমাচল কংগ্রেসের (Congress) প্রবীণ এবং সবচেয়ে হেভিওয়েট নেতা বীরভদ্র সিং প্রয়াত হয়েছেন। তাঁর অনুপস্থিতিতে কংগ্রেস অনেকটাই ছন্নছাড়া। দল ছেড়েছেন বহু নেতা। তবু বিজেপির বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠান বিরোধিতা এবং উপনির্বাচনে ভাল ফলকে ব্যবহার করে নিজেদের পালে হাওয়া লাগাতে চাইছে কংগ্রেস। আবার বিজেপির অন্দরে জেপি নাড্ডা, মুখ্যমন্ত্রী জয়রাম ঠাকুর এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বও বেশ চর্চিত।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ