Advertisement
Advertisement
করোনা

রবিবার ধন্যবাদ জ্ঞাপনে হাততালির নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর, শনিবার আবাসনে চলল রিহার্সাল

কাঁসর-ঘণ্টা বাজান কেউ কেউ।

Rehearsal of clapping challenge for janata curfew on sunday in noida
Published by: Tiyasha Sarkar
  • Posted:March 22, 2020 9:51 am
  • Updated:March 22, 2020 9:55 am

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: রবিবার সকাল থেকেই কার্যত স্তব্ধ দেশ। রাস্তাঘাটে চোখে পড়ছে হাতে গোনা লোক। দেখা নেই বাসেরও। ঘরবন্দি মানুষ। বিকেলেই প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে জরুরি পরিষেবায় জড়িতদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করবেন তাঁরা। তার আগে শনিবার থেকে ঘরে বসেই হাততালি, শাঁখ বাজানোর মহড়া দিলেন নয়ডা, গুরগাঁওয়ের বাসিন্দারা। 

করোনা আতঙ্কে ত্রস্ত গোটা দেশ। ক্রমশ বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। এই পরিস্থিতিতেও প্রাণপাত করছেন জরুরি পরিষেবার সঙ্গে জড়িতরা। দিন রাত এক করে পরিষেবা দিয়ে যাচ্ছেন চিকিৎসক নার্স, হাসপাতালের কর্মীরা। তাই বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী জনতা কারফিউয়ের আহ্বানের পাশাপাশি দেশবাসীর উদ্দেশ্যে বলেন, ‘রবিবার বিকেল পাঁচটার সময় বাড়ির দরজার সামনে দাঁড়িয়ে ঘণ্টা ও হাততালি দিয়ে জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত মানুষদের ধন্যবাদ জানান।’ বিদেশে এই প্রথা চালু থাকলেও ভারতবাসীর কাছে বিষয়টি একেবারেই নতুন। তাই শনিবার আগেভাগে নয়ডা, গুরগাঁও-সহ বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দারা এক সঙ্গে বারান্দায় দাঁড়িয়ে হাততালি দিলেন। কেউ বাজালেন শাঁখ। কেউ আবার বাজালেন কাঁসর।

Advertisement

janta-curfew-2

Advertisement

[আরও পড়ুন: ‘বড় অসহায় লাগছে’, ইটালিতে আটকে থাকা মেয়ের জন্য দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে বাবার]

প্রসঙ্গত, করোনা আতঙ্কে কাঁপছে গোটা বিশ্ব। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে প্রকট হচ্ছে বিপর্যয়ের ছবিটা। এদেশে করোনার বলি এখনও পর্যন্ত ৫। আক্রান্তের সংখ্যা ৩০০ ছাড়িয়েছে। গত দু দিনে ভারতে আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধির হার চিন্তায় ফেলেছে বিশেষজ্ঞদের। বাইরে থেকে আসা বিদেশিদের থেকেই মূলত সংক্রমণ ছড়াচ্ছে বলে দেখা গিয়েছিল বিভিন্ন রাজ্যে। কিন্তু দুজন সংক্রামিতের হদিশ পাওয়া গিয়েছে যাদের বিদেশ ভ্রমণের কোনও ইতিহাস নেই। এরপরেই আতঙ্ক আরও জাঁকিয়ে বসেছে।

[আরও পড়ুন: গীতাঞ্জলি এক্সপ্রেসে করোনা আতঙ্ক, আক্রান্ত সন্দেহে যাত্রীদের হাসপাতালে পাঠাল রেল]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ