Advertisement
Advertisement

Breaking News

booster

বুস্টারে অনীহা, আগ্রহ বাড়াতে স্টেশন, ধর্মীয় স্থানে টিকাকরণ শিবির করার নির্দেশ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর

এপর্যন্ত দেশের মাত্র ১৭ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক এই ডোজ নিয়েছেন।

States asked to hold vaccination camps for booster dose at public places such as stations, religious sites। Sangbad Pratidin

ফাইল ছবি

Published by: Biswadip Dey
  • Posted:August 16, 2022 8:16 pm
  • Updated:August 16, 2022 8:19 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ধীরে ধীরে করোনার (Coronavirus) বিরুদ্ধে জয়ের পথে এগোচ্ছে ভারত। গত দু’মাস পরে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ১০ হাজারের নিচে নেমেছে মঙ্গলবার। স্বাভাবিক ভাবেই যা কিছুটা স্বস্তি দিচ্ছে। কিন্তু এরই পাশাপাশি এদিন এক বৈঠকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য সমস্ত রাজ্যের সামনে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বুস্টার ডোজ (Booster dose) নেওয়ার সংখ্যা এখনও অনেক কম থাকায়। তিনি নির্দেশ দিয়েছেন, রেল স্টেশন থেকে ধর্মীয় স্থান, জনবহুল এলাকাগুলি বেছে সেখানে টিকাকরণের ব্যবস্থা করতে।

এদিন রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির স্বাস্থ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে অনলাইন বৈঠকে বসেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী। তিনি তাঁদের নির্দেশ দেন, বিভিন্ন স্থানে টিকাকরণের (Vaccination) শিবির তৈরি করতে। বাস স্ট্যান্ড, রেল স্টেশন, বিমানবন্দর, স্কুল, কলেজ, তীর্থযাত্রার পথ ও ধর্মীয় স্থানগুলিকে বেছে নেওয়ার কথাও বলেন তিনি। তাঁর নির্দেশ থেকে স্পষ্ট, কেন্দ্র চাইছে বুস্টার ডোজ গ্রাহকদের সংখ্যা বাড়াতে।

Advertisement

[আরও পড়ুন: মহাকরণে বড়সড় অগ্নিকাণ্ড, পুড়ে ছাই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সরকারি নথি]

আসলে এই বিষয়টি দীর্ঘ দিন ধরেই চিন্তায় রেখেছে কেন্দ্রকে। গত ১৪ জুলাই দেখা গিয়েছিল, এখনও পর্যন্ত টিকা নিয়েছেন দেশের মাত্র ৮ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ। এরপর বুস্টার ডোজের সংখ্যা বাড়াতে ৭৫ দিনের বিশেষ পরিকল্পনা নেয় কেন্দ্র। জানানো হয়, পরবর্তী আড়াই মাসে যাঁরা বুস্টার ডোজ নেবেন, তাঁরা নিখরচায় ওই ডোজ পাবেন। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, তাতেও বিশেষ সাফল্য আসেনি। ১৫ আগস্ট পর্যন্ত ৭৪.৫ কোটি টিকার উপযুক্ত মানুষদের মধ্যে মাত্র ১২ কোটি ৩৬ লক্ষ ৩ হাজার ৬০ জন বুস্টার নিয়েছেন। অর্থাৎ সব মিলিয়ে ১৭ শতাংশ।

Advertisement

এই পরিস্থিতিতে মঙ্গলবারের বৈঠকে ওই নির্দেশ দিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। সেই সঙ্গে তাঁকে বলতে শোনা যায়, টিকাগুলি ব্যবহারের ক্ষেত্রে তাদের মেয়াদ কবে শেষ হচ্ছে সেদিকে খেয়াল রেখে যেন তা দেওয়া হয়। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কথায়, ”টিকা গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় সম্পদ। কাজেই এটা নিশ্চিত করতে হবে যেন একটি ডোজও মেয়াদ উত্তীর্ণ না হয়ে যায়।”

[আরও পড়ুন: কাশ্মীরের জওয়ানদের দুর্ঘটনার নেপথ্যে গাফিলতি? প্রকাশ্যে চাঞ্চল্যকর তথ্য]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ