Advertisement
Advertisement

Breaking News

বিসিসিআই

সৌরভের বিরুদ্ধে স্বার্থের সংঘাতের অভিযোগ, সিদ্ধান্ত জানাল বিসিসিআই

স্বস্তি কি পেলেন সিএবি প্রেসিডেন্ট?

Saurav Ganguly given relieve by BCCI on conflict of interest
Published by: Subhajit Mandal
  • Posted:April 10, 2019 4:39 pm
  • Updated:April 17, 2019 1:40 pm

স্টাফ রিপোর্টার: ভারতীয় বোর্ড থেকে সরকারি চিঠি পাওয়া এখনও বাকি। কিন্তু তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা স্বার্থের সংঘাতের অভিযোগ থেকে ছাড়পত্র পেয়ে গেলেন সিএবি প্রেসিডেন্ট সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। মৌখিক ভাবে।

[আরও পড়ুন:  আইপিএলে বর্ণবিদ্বেষ! কিং খানের পাশে বসে ট্রোলড এই সেলিব্রিটি]

চলতি আইপিএলে দিল্লি ক্যাপিটালসের উপদেষ্টার ভূমিকায় আছেন সৌরভ। যা ঘিরে স্বার্থের সংঘাতের প্রশ্ন তুলে কলকাতার দুই ক্রিকেটপ্রমী রঞ্জিত শীল এবং ভাস্বতী সাঁতুয়া চিঠি পাঠিয়ে দেন ভারতীয় বোর্ডের ওম্বুডসম্যান ডি কে জৈনকে। এঁদের অভিযোগ ছিল যে, সৌরভ একই সঙ্গে কী করে সিএবি প্রেসিডেন্ট এবং দিল্লি ক্যাপিটালসের উপদেষ্টা হতে পারেন। পরে তৃতীয় একজনও একই বয়ানের চিঠি পাঠান বোর্ড ওম্বুডসম্যান। শুধু তাই নয়, কী করে ইডেনে আগামী ১২ এপ্রিল কেকেআর বনাম দিল্লি ক্যাপিটালস ম্যাচে দিল্লি ডাগআউটে সৌরভ বসতে পারেন, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলে দেন এঁরা।

Advertisement

এরপর বিস্তর জলঘোলা শুরু হয়ে যায়। স্থানীয় ক্রিকেটমহল বলতে থাকে, অভিযোগকারী তিন জনই সিএবির প্রাক্তন কোষাধ্যক্ষ বিশ্বরূপ দে’র ঘনিষ্ঠ। আর বিশ্বরূপ স্বঘোষিত সৌরভ বিরোধী। এ সবের মধ্যেই বোর্ড ওম্বুডসম্যান চিঠি পাঠিয়ে উত্তর চান সৌরভের কাছ থেকে। গত রবিবার যে চিঠির উত্তর দেন সিএবি প্রেসিডেন্ট। বোর্ড ওম্বুডসম্যানকে উত্তরে তিনি জানান, কোনও রকম স্বার্থের সংঘাতের সঙ্গে তিনি জড়িত নেই। তিনি কেকআরের সঙ্গে কোনও ভাবে যুক্ত নন। বোর্ডের কোনও কমিটিতেও আর তিনি নেই। আইপিএলের কমিটি বা ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে তাঁর কোনও সম্পর্ক নেই। সে সব পদ থেকে তিনি হয় ইস্তফা দিয়ে দিয়েছেন। নয়তো সরে গিয়েছেন। চিঠিতে সৌরভ শেষে এটাও লেখেন যে, তিনি কোনও কিছুর উপর নিজের প্রভাব খাটাতে পারেন, এ রকম জায়গাতেও নেই।

Advertisement

[আরও পড়ুন: চেন্নাইয়ে খেলতে চাইছেন না ক্ষুব্ধ ধোনি!]

গত রবিবার সৌরভের পাঠানো চিঠির পর ক্রিকেটমহলের দেখার আগ্রহ ছিল যে, বোর্ড এরপর কী করে। কারণ ইডেনে দিল্লি ক্যাপিটালস ম্যাচ বনাম কেকেআর ম্যাচের বাকি আর দু’দিন। শোনা গেল, দু’একদিনের মধ্যে বোর্ড থেকে সরকারি ছাড়পত্রের চিঠি আসার সম্ভাবনা কম। কারণ আগামী দু’দিন বোর্ড ওম্বুডসম্যান নাকি ব্যস্ত থাকবেন হার্দিক পান্ডিয়া আর কেএল রাহুলের বয়ান পর্যালোচনা করতে । ‘কফি উইথ করণ’-এর বিতর্ক নিয়ে। তাঁরা ইতিমধ্যেই তাদের বয়ান জানিয়ে দিয়েছেন। তবে, বোর্ডমহল থেকে জানতে পারা গেল, ইতিমধ্যে স্বার্থের সংঘাতের অভিযোগ থেকে বেসরকারি ভাবে মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে সৌরভকে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ