Advertisement
Advertisement

Breaking News

Businessman Lake Town

রাতের কলকাতায় শুটআউট, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে ভরতি ব্যবসায়ী

কে বা কারা গুলি চালাল, তা নিয়ে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা।

A businessman allegedly attacks by miscreants in Lake Town ।Sangbad Pratidin

ছবি: প্রতীকী

Published by: Sayani Sen
  • Posted:December 31, 2020 9:38 am
  • Updated:December 31, 2020 11:42 am

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: রাতের শহরে শুটআউটে। রাস্তার উপর প্রকাশ্যে চলল গুলি। গুরুতর জখম এক ব্যবসায়ী (Businessman)। বর্তমানে আরজি কর হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন তিনি। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, আপাতত তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। কে বা কারা গুলি চালাল তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

জানা গিয়েছে, ওই ব্যবসায়ীর নাম রাকেশ সিং। তিনি লেকটাউনের বসাক বাগানের বাসিন্দা। ব্যবসার কাজ সেরে বাড়ি ফিরছিলেন। বুধবার রাতে সেই সময় তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়। পেটের ঠিক বাঁ দিকে গুলি লাগে। রক্তাক্ত অবস্থায় রাস্তায় লুটিয়ে পড়েন রাকেশ। স্থানীয়রাই তাঁকে উদ্ধার করেন। ততক্ষণে অবশ্য অচেতন হয়ে গিয়েছেন ওই ব্যবসায়ী। তড়িঘড়ি তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় আরজি কর হাসপাতালে। এক মুহূর্ত সময় নষ্ট না করে সেখানেই তাঁকে ভরতি করা হয়। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় শুরু হয় চিকিৎসা। হাসপাতাল সূত্রে খবর, তাঁর অবস্থা আপাতত স্থিতিশীল। কে বা কারা রাকেশকে লক্ষ্য করে গুলি চালাল, তা এখনও জানা যায়নি। কি কারণেই বা গুলি চলল, তাও স্পষ্ট নয়। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, ব্যবসায়িক বিবাদের জেরে তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়েছে। তবে এই ঘটনার নেপথ্যে অন্য কোনও কারণ রয়েছে কিনা, তা খতিয়ে দেখছে লেকটাউন থানার পুলিশ (Lake Town Police Station)।

Advertisement

[আরও পড়ুন: বিধানসভা নির্বাচনের আগে ফের তৃণমূলে ভাঙন, বিজেপিতে নাম লেখালেন ছাত্রনেতা সুজিত শ্যাম]

উল্লেখ্য, দিনকয়েক আগে শালিমার স্টেশনের (Shalimar Station) কাছে গুলি চলে। জখম হন এক তৃণমূল নেতা। তিনি নির্মাণ ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সিসিটিভি ফুটেজের সূত্র ধরে এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার মধ্যে দু’জনকে বর্ধমানের মেমারি এবং একজনকে হাওড়া স্টেশন সংলগ্ন এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশের অনুমান, ধৃতেরা প্রত্যেকেই বিহারে পালিয়ে যাওয়ার ছক কষেছিল। তবে শেষ পর্যন্ত পুলিশি তৎপরতায় সেই ছক বানচাল হয়ে যায়। জানা গিয়েছে, শালিমার এলাকায় ২২ কাঠা জমি নিয়ে নিহতের সঙ্গে ধৃতদের অসন্তোষ দানা বাঁধে। তার ফলেই খুন করা হয় ওই ব্যবসায়ীকে। ধৃতদের জেরায় আরও অনেক তথ্য হাতে আসবে বলেই আশাবাদী পুলিশ।

Advertisement

[আরও পড়ুন: লক্ষ্য সোনার বাংলা গঠন, জানুয়ারিতে রাজ্যজুড়ে বিশেষ কর্মসূচি বঙ্গ বিজেপির]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ