Advertisement
Advertisement

Breaking News

SSC recruitment case

SSC গ্রুপ ডি নিয়োগ মামলা: CBI তদন্তে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ কলকাতা হাই কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের

স্বস্তিতে রাজ্য।

SSC recruitment case: Calcutta HC division bench stays CBI probe in SSC case
Published by: Paramita Paul
  • Posted:November 24, 2021 12:45 pm
  • Updated:November 24, 2021 8:18 pm

শুভঙ্কর বসু: এসএসসি নিয়োগ (SSC recruitment) মামলায় সিবিআই তদন্তে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিল কলকাতা হাই কোর্টের (Calcutta High Court) ডিভিশন বেঞ্চ। তিন সপ্তাহের জন্য এই স্থগিতাদেশ বহাল থাকবে। অর্থাৎ রাজ্যের গ্রুপ ডি কর্মী (Group D) নিয়োগে বেনিয়ম মামলায় এখনই তদন্ত শুরু করতে পারবে না কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা। বলাই যায়, আদালতের এই নির্দেষে সাময়িক স্বস্তি পেল রাজ্য। মামলার চূড়ান্ত শুনানি ২৯ নভেম্বর অর্থাৎ আগামী সোমবার। 

২০১৬ সালে গ্রুপ ডি কর্মী হিসাবে প্রায় ১৩ হাজার নিয়োগের সুপারিশ করে রাজ্য। সেই নিয়োগে একাধিক বেনিয়মের অভিযোগ ওঠে। শেষপর্যন্ত গত ২৩ নভেম্বর সেইসমস্ত অভিযোগের তদন্তভার সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেয় কলকাতা হাই কোর্ট। আদালতের এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয় রাজ্য। সেই আবেদনে সাড়া দিয়ে সিবিআই তদন্তে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিল বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন এবং বিচারপতি রবীন্দ্রনাথ সামন্তের ডিভিশন বেঞ্চ। 

Advertisement

[আরও পড়ুন: গৌতম গম্ভীরকে খুন করার হুমকি দিল ISIS Kashmir, পুলিশের দ্বারস্থ বিজেপি সাংসদ]

যে ৫০০ নথি নিয়ে অভিযোগ উঠেছে, সেই সমস্ত নথি চূড়ান্তভাবে সংরক্ষণের নির্দেশ দিয়েছে হাই কোর্ট। একই সঙ্গে চাইলে মামলার সমস্ত পক্ষ আগামী সোমবারের মধ্যে আদালতে হলফনামা জমা করতে পারে। উচ্চ পর্যায়ের সিট গড়ে এই বেনিয়মের অভিযোগের তদন্তের আরজি জানিয়েছিল রাজ্য। আপাতত তাদের সেই আরজি গ্রহণ করেনি আদালত। ২৯ তারিখ মামলার চূড়ান্ত শুনানি বলে খবর।  

Advertisement

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে গ্রুপ ডি কর্মী হিসাবে প্রায় ১৩ হাজার নিয়োগের সুপারিশ করে রাজ্য। সেই মতো পর্যায়ক্রমে পরীক্ষা ও ইন্টারভিউ নেয় সেন্ট্রাল স্কুল সার্ভিস কমিশন (Central School Service Commission)। তারপর প্যানেল তৈরি করে। ২০১৯ সালে ওই প্যানেলের মেয়াদ শেষ হয়। অভিযোগ, প্যানেলের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও নিয়মবহির্ভূতভাবে প্রচুর নিয়োগ করেছে কমিশন। ২৫ জনের নিয়োগের সুপারিশ সংক্রান্ত তথ্য তুলে ধরে মামলা করা হয় হাই কোর্টে। পরে দেখা যায় ২৫ জন নয়, প্রায় ৫০০ জনের  নিয়োগে গরমিল রয়েছে। তার পরই সেই অভিযোগে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। 

[আরও পড়ুন: কেন কোভিড পরীক্ষার হার কম? তথ্য চেয়ে ফের রাজ্যকে চিঠি কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যসচিবের]

 

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ