Advertisement
Advertisement

Breaking News

Rail Building fire

ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর নিউ কয়লাঘাট বিল্ডিং খোলার অনুমতি চেয়ে রাজ্যকে চিঠি রেলের

আগুনের কারণ খুঁজতে বিল্ডিংয়ে ফরেনসিক দল।

Indian Railways sends letter to State government to open Koilaghat Building after massive fire incident | Sangbad Pratidin

ছবি: গোপাল দাস।

Published by: Paramita Paul
  • Posted:March 11, 2021 9:27 pm
  • Updated:March 12, 2021 11:11 am

সুব্রত বিশ্বাস: রাজ্যের অনুমতি না মেলা পর্যন্ত নিউ কয়লাঘাট বিল্ডিংয়ের কোনও দপ্তর খোলা যাবে না। এজন্য রাজ্যের অনুমতি চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এদিকে বৃহস্পতিবারই পূর্ব রেলের সিপিআরও কমলদেও দাসকে বদলি করা হয়েছে। আগুন লাগার পরেই সিপিআরও বদলির যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ ও কৌতুহলের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাঁকে সরানো হয়েছে বলে মনে করেছেন অনেকে। যদিও এপূর্ব রেলের এজিএম অনিত দুলাত এটাকে ‘রুটিন বদলি’ বলে জানিয়েছেন। রাজ্যকে চিঠি পাঠানো প্রসঙ্গে এজিএম বলেন, “বিল্ডিংটিতে অসংখ্য গুরুত্বপূর্ণ দপ্তর রয়েছে। সেখানে বিভাগীয় প্রধানদের চেম্বার রয়েছে। বিল্ডিং বন্ধ থাকায় কাজের প্রভূত ক্ষতি হচ্ছে।”

এদিকে পোড়া কয়লাঘাট বিল্ডিংয়ের প্যাসেঞ্জার্স রিজার্ভেশন সিস্টেম চালু হলেও খোলা হয়নি নিউ ও ওল্ড কয়লাঘাটের কাউন্টার দু’টি। তবে ফেয়ারলি প্লেসের ফরেনার্স  ও কর্মীদের পাস কাউন্টার খোলা হয়েছিল এদিন। এমারজেন্সি কোটা ও চাটিংয়েরা কাজ হয় সেখানে। বৃহস্পতিবার রাতের শিফটে পিআরএসের কাজে যোগ দেন এমার্জেন্সির কর্মীরা। কলকাতার কাউন্টারগুলি খোলা না হলেও শহরতলির স্টেশনগুলির কাউন্টার থেকে সংরক্ষিত টিকিট মিলেছে এদিন। এজন্য সেকেন্দ্রাবাদ ও দিল্লির লিঙ্ক ব্যবহার হয়েছে।

Advertisement

[আরও পড়ুন : গাড়ি নেই, নেই স্থাবর সম্পত্তি, জানেন কত টাকার মালিক মুখ্যমন্ত্রী?]

নিউ কয়লাঘাটের পাশের বাড়ি ওল্ড কয়লাঘাট ভবনে পূর্ব রেলের কমার্শিয়াল বিভাগের কর্মীদের আইকার্ড দেখিয়ে দপ্তরে ঢুকতে পারলেও  যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে কর্মীরা কাজ করতে পারেননি। হাওড়া দপ্তরে গিয়ে কাজ করেন গ্রুপ জেনারেল ম্যানেজার। এজিএম জানান, “বাড়ি ও অন্য দপ্তরে গিয়ে জরুরি বিভাগের কর্মীরা কাজ করেছেন বৃহস্পতিবার। তবে সাধারণ সময়ের মতো কাজ হচ্ছে না।”

আগুন লাগার কারণ সম্পর্কে জানতে এদিন আবার তৃতীয় দফায় কিছু নমুনা সংগ্রহ করে ফরেনসিক বিভাগ। ফরেনসিক, রেল, পুলিশ, দমকল দু’দিন আলাদা আলাদাভাবে তদন্ত করলেও এদিন চার সংস্থা একই সঙ্গে তদন্ত করে। ১৩ তলার এই বহুতলে অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা থাকলেও তা যথেষ্ট ছিল না বলে মনে করেছে ফরেনসিক বিভাগ। স্প্রিংকলার ছিল না ফ্লোরে। ফায়ার অ্যালার্ম কাজ করেনি বলে জানিয়েছেন তাঁরা। 

Advertisement

[আরও পড়ুন : আগামী সপ্তাহ থেকেই ফের জেলা সফরে মুখ্যমন্ত্রী! টানা প্রচার জঙ্গলমহলে]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ