Advertisement
Advertisement

Breaking News

কাশি

করোনার উপসর্গ নাকি সাধারণ কাশি? ধরা পড়বে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের তৈরি যন্ত্রে

কবে থেকে বাজারে মিলবে এই যন্ত্র?

Student of JU developed a device which is able to analyse if the coughing person is suspect of corona positive

ছবি: প্রতীকী

Published by: Tiyasha Sarkar
  • Posted:April 27, 2020 9:54 pm
  • Updated:April 27, 2020 10:03 pm

দীপঙ্কর মণ্ডল: করোনা (Corona Virus) আতঙ্ক এমনভাবেই সকলের মনে জাঁকিয়ে বসেছে যে, আশেপাশে কেউ কেশে উঠলেই সন্দেহের দৃষ্টিতে তাকাচ্ছেন অন্যেরা। সকলের একটাই ভয়, করোনা নয় তো! এই সমস্যা এবার সমাধানের পথে। কারণ, ভিড়ের মধ্যে যিনি আচমকা কেশে উঠলেন আদৌ তিনি করোনা আক্রান্ত কি না, তা বলে দেবে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের তৈরি যন্ত্র।

সোমবার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে জানানো হয়েছে এই যন্ত্রের কথা। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আইসিএমআর এই যন্ত্র নিয়ে ইতিবাচক মন্তব্য করেছে। চিকিৎসকদের একটি অংশও বিশেষ প্রশংসা করেছেন। তবে এখনও এর ক্লিনিক্যাল টেস্ট হয়নি। যদিও তা শীঘ্রই সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়। সেখানে সবুজ সংকেত মিলতেই বাজারে আসবে যাদবপুরের পড়ুয়াদের তৈরি এই যন্ত্র।

Advertisement

NOTICE JU

Advertisement

[আরও পড়ুন: রাজ্যে ২১ মে পর্যন্ত কোনও ছাড় নেই, একাধিক সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর]

এ প্রসঙ্গে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিষ্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসু জানিয়েছেন, “করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলেও গবেষণা থেমে নেই। ছাত্র-ছাত্রীরা একদিকে যেমন গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। অন্যদিকে, দুস্থদের সেবায় নিজেদের নিয়োজিত করেছেন। কর্মীরা মাস্ক এবং স্যানিটাইজার তৈরি করছেন। আমরা আগেই মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে ১৫ লক্ষ টাকা দিয়েছি। এদিন আবারও কুড়ি লক্ষ টাকা দেওয়া হয়েছে।” প্রসঙ্গত, যাদবপুরের বিভিন্ন শিক্ষক সংগঠন আলাদা আলাদা করে মুখ্যমন্ত্রীর তহবিলে টাকা দিয়েছে। এছাড়াও কর্মীদের এক দিন থেকে এক সপ্তাহ পর্যন্ত মাইনে কাটার অপশন দেওয়া হয়েছিল। তাঁদের ইচ্ছামত বেতন থেকে টাকা কেটে ত্রাণ তহবিলে দান করা হয়েছে।

[আরও পড়ুন: করোনা মোকাবিলায় ৪ মন্ত্রী, সচিব-সহ ক্যাবিনেট কমিটি গঠন মুখ্যমন্ত্রীর]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ