Advertisement
Advertisement
Ram temple

পরিবেশবান্ধব হবে রাম মন্দির, জমা পড়েছে প্রায় ৪৫০ নকশা!

রাজস্থান থেকে আসবে দুর্লভ গোলাপি রঙের বেলেপাথর! আরও কী কী হচ্ছে?

The grand Ram temple will be eco-friendly one, trust received 450 designs | Sangbad Pratidin
Published by: Suparna Majumder
  • Posted:December 5, 2020 9:56 pm
  • Updated:December 5, 2020 10:00 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: করোনা (CoronaVirus) কালে সম্পন্ন হয়েছে ভূমিপুজো। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। সময় তারপর উপযুক্ত সময় বেছেই রাম জন্মভূমি অযোধ্যায় (Ayodhya) শুরু হয়ে গিয়েছে রাম মন্দির নির্মাণের প্রস্তুতি। ৬৭ একর জমির উপর সম্পূর্ণ পরিবেশ বান্ধবভাবেই হবে এই সুবিশাল আয়োজন। এর জন্য দেশের বিভিন্ন প্রান্তের আর্কিটেক্টদের নকশা পাঠাতে বলেছিল রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট। নভেম্বর মাসের ২৫ তারিখ ছিল নকশা পাঠানোর শেষ তারিখ। সূত্রের খবর, প্রায় ৪৫০ নকশা জমা পড়েছে ট্রাস্টের অফিসে।

শোনা গিয়েছে, ৬৭ একর জমির মধ্যে মূল রাম মন্দির গঠন করা হবে ২.৭ একর জমির উপর। বাকি জমিতে অন্যান্য মন্দির তৈরি করা হবে। রাম মন্দিরের জন্য নাকি দুর্লভ গোলাপি রঙের বেলেপাথর ব্যবহার করা হবে। যা শুধুমাত্র পাওয়া যায় রাজস্থানের বাঁসি পাহাড়পুর ব্লকের ভরতপুর বন্দ বারেঠা অভয়ারণ্যে। মন্দির তৈরিতে কোনও লোহার ব্যবহার করা হবে না। তার বদলে ব্যবহৃত হবে ১০ হাজার তামার রডের।

Advertisement

[আরও পড়ুন: করোনা যোদ্ধাদের সঙ্গে বঞ্চনা! ৬৫০ চিকিৎসককে তিন মাস মাইনে দেয়নি কর্ণাটক সরকার]

তবে এই সমস্ত করার আগে সারা দেশ থেকে পাঠানো প্রায় ৪৫০ নকশা দেখতে হবে ট্রাস্টের সদস্যদের। চুলচেরা বিশ্লেষণ করে বেছে নিতে হবে সেরা নকশা। তার ভিত্তিতেই তৈরি করা হবে রাম মন্দির। শোনা গিয়েছে, এর জন্য বিশেষ একটি দল গঠন করা হয়েছে। এই দলে ট্রাস্টের সদস্য, বিশেষজ্ঞরা ছাড়াও থাকছে সাধু-সন্তরা। বাস্তুর দিকটিও খতিয়ে দেখা হবে। পুরোটাই হবে ইকো-ফ্রেন্ডলি ও পরিবেশ বান্ধব। ফলে গাছগাছালির প্রাধান্য থাকবে। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (CM  Yogi Adityanath) নিজে ‘নক্ষত্র বাটিকা’ (উদ্যান) তৈরির বিষয়টি তদারকি করবেন বলে জানা গিয়েছে। এর জন্য পরিবেশবিদদের পরামর্শও নেওয়া হতে পারে। গোটা এলাকা সোলার সিটি হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে। যাতে সূর্যের আলোকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করা যেতে পারে। সূত্রের খবর, তিন বছরের মধ্যে পুরো কাজ সম্পূর্ণ করতে বদ্ধপরিকর মন্দির কর্তৃপক্ষ।

Advertisement

[আরও পড়ুন: পঞ্চমদফার বৈঠকও নিষ্ফলা, ফের কৃষকদের সঙ্গে আলোচনায় বসবে কেন্দ্রীয় সরকার]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ