Advertisement
Advertisement
ISL 10

দিমিত্রি পেত্রাতোসের গোলে কামব্যাকই প্রাপ্তি, ড্র হওয়া ডার্বির পর বলছেন ব্যারেটো

ব্রেন্ডন হ্যামিলের খেলায় খুশি নন সবুজ তোতা।

ISL 10: Jose Ramirez Barreto opens up after Mohun Bagan drawn against East Bengal in the mega derby। Sangbad Pratidin

সমতা ফেরানোর পর দিমিত্রি পেত্রাতোসের সেলিব্রেশন। ছবি: X হ্যান্ডেল

Published by: Sabyasachi Bagchi
  • Posted:February 4, 2024 9:17 am
  • Updated:February 4, 2024 11:50 am

হোসে রামিরেজ ব্যারেটো: মেগা ডার্বির (Kolkata Derby) আগে বলেছিলাম এই মোহনবাগান (Mohun Bagan) দলটার একাধিক ভালো ফুটবলার আছে, শুধু প্রয়োজন আত্মবিশ্বাসের। আইএসএলের (ISL 10) ডার্বিতে এই দু’বার পিছিয়ে থেকে ড্রয়ের পর বলতে পারি, এই ম্যাচটা হেরে গেলে পরবর্তী ম্যাচে নামার আগে আরও চাপে পড়ে যেত সাহালরা। তাদের আত্মবিশ্বাসে আরও বড় আঘাত পড়ত। তাই বলব ড্রটাই মন্দের ভালো। বিশেষ করে পরপর দু’টো ডার্বি হার ফুটবলারদের খুবই মানসিকভাবে প্রভাবিত করে। ম্যাচ থেকে যদি আন্তোনিও লোপেজ হাবাস (Antonio Lopez Habas) ইতিবাচক কিছু খোঁজেন তা হলে, অবশ্যই দু’বার পিছিয়ে থেকেও ম্যাচ থেকে হারিয়ে যায়নি মোহনবাগান। বরং পিছিয়ে থেকেও ফিরে এসেছে। সেটাই প্রাপ্তি।

এদিন ইস্টবেঙ্গল (East Bengal) যে পেনাল্টি পেল তা নিয়ে অনেক চর্চা হবে। পেনাল্টিটা কি ছিল তা নিয়ে বিতর্ক থাকবে। এদিন আর পেনাল্টি থেকে গোল করতে ভুল করেনি ক্লেটন (Cleton Silva)। এই পেনাল্টিটা না হলে কিন্তু ম্যাচটা জিততে পারত মোহনবাগান। ম্যাচের রঙটাই বদলে যেত। এই ডার্বিতে জয়টা অনেক দরকার ছিল সাহালদের।

Advertisement

[আরও পড়ুন: মর্যাদার ডার্বিতে অপরাজিতই হাবাস, গলার কাঁটা হয়ে থাকল রেফারিং]

এতদিন বলছিলাম জাতীয় দলের খেলোয়াররা ফিরলে ছন্দে ফিরবে দল। কিন্তু এদিন কার্ড সমস্যার জন্য জাতীয় দল খেলে আসা লিস্টন কোলাসো ছাড়া বাকি সব খেলোয়াড়রাই মাঠে ছিল। কিন্তু তবুও জয় এল না। এর কারণ নিশ্চয় খুঁজতে বসবেন হাবাস। অভিজ্ঞ কোচ। আমার মনে হয় ফুটবলারদের সঙ্গে আরও কথা বলা উচিৎ। আজও বলছি, অনেক ভালো মানের ফুটবলার রয়েছে এই মোহনবাগান দলে। তাদের মানসিকভাবে আরও উদ্বুদ্ধ করতে হবে হাবাসকে। দেখবেন একটা জয় এলেই আবার ছন্দে ফিরবে দলটা।

Advertisement

দুর্ভাগ্য চোটের জন্য এদিন অল্প কিছু সময়ের মধ্যেই উঠে যেতে হয়েছে আনোয়ার আলিকে। এই দলের অন্যতম ভরসা কিন্তু আনোয়ার। কিন্তু এদিন চোট সারিয়ে ফিরলেও দশ মিনিটের মধ্যে উঠে যেতে হয়েছে। তার আগে অবশ্য প্রথম গোলটা খাওয়ার ক্ষেত্রে ব্রেন্ডন হ্যামিলের দোষ রয়েছে। হ্যামিলের পাশ থেকে ওভাবে অজয় ছেত্রী গোল করে গেল? অবশ্য এই হ্যামিলই গোলের পাশ বাড়িয়ে দিয়েছে আর্মান্দো সাদিকুকে। সাদিকু সেই পাস থেকে ১-১ করে। এটাই তো দেখতে চাই বিদেশিদের থেকে।

[আরও পড়ুন: ‘জঘন্য রেফারিংয়ের জন্যই তিন পয়েন্ট ফেলে এলাম!’, ক্ষোভে ফুঁসছেন কুয়াদ্রাত]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ