Advertisement
Advertisement
Turkey

Turkey Earthquake: তুরস্কের ধ্বংসস্তূপ থেকে ৬ বছরের শিশুকে উদ্ধার করে হিরো রোমিও-জুলি, চেনেন এদের?

'অপারেশন দোস্ত'-এর গুরুত্বপূর্ণ অংশ এই জুটি।

Turkey Earthquake: Sniffer dogs of NDRF, Julie and Romeo become 'hero' to save 6 years old girl in Turkey | Sangbad Pratidin
Published by: Sucheta Sengupta
  • Posted:February 14, 2023 1:53 pm
  • Updated:February 14, 2023 2:02 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: প্রায় দশদিন পেরিয়ে এখনও তুরস্কের (Turkey) ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধারকাজ অব্যাহত। কোথাও প্রাণের সন্ধান মিলছে, তো কোথাও নিষ্প্রাণ দেহ। ‘বন্ধু’ তুরস্কের এহেন বিপর্যয়ে গোড়াতেই হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল ‘দোস্ত’ ভারত (India)। সেখানে ভারতীয় সেনা, NDRF মিলিয়ে ১১০ জন প্রতিনিধির নেতৃত্বে চলছে ‘অপারেশন দোস্ত’। আর সেই কাজে রীতিমতো হিরোর ভূমিকায় রোমিও-জুলিয়েট জুটি, থুড়ি, রোমিও-জুলি। সদ্যই তারা ভেঙে পড়া সিমেন্ট-কংক্রিটের স্তূপে আটকে থেকে ৬ বছরের এক শিশুর প্রাণ বাঁচিয়ে এনেছে। NDRF’এর দুই স্নিফার ডগ (Sniffer Dogs) রোমিও-জুলিই এখন মৃত্যুপুরী তুরস্কে দেখাচ্ছে প্রাণের আলো।

তুরস্কের কম্পন বিধ্বস্ত এলাকা নুরদাগি এলাকায় ধ্বংসস্তূপের ভিতর আটকে পড়েছিল ৬ বছরের এক শিশু। উদ্ধারকাজে সেনাকে সাহায্য করার মাঝে রোমিও-জুলি টের পেয়েছিল, সেখানে প্রাণের স্পন্দন রয়েছে এখনও। দুই স্নিফার ডগের (Sniffer Dogs) ইশারাতেই শিশুকে উদ্ধার করেন NDRF সদস্যরা। বলা হচ্ছে, বরাতজোরেই নাকি বেঁচে ফিরেছে ওই শিশু। আর তারপর থেকেই সকলের মুখে মুখে ঘুরছে রোমিও-জুলির নাম। তারাই ‘ত্রাতা’ হয়ে উঠেছে।

[আরও পড়ুন: ‘যে কোনও অধিনায়কই ওকে দলে নিতে মরিয়া’, ভারতীয় ক্রিকেটারের প্রশংসায় পাক তারকা]

রোমিও-জুলি ল্যাব প্রজাতির কুকুর। এদের প্রখর বুদ্ধির জন্য সেনাবাহিনীতে কদর অনেক বেশি। তেমন হিংস্র না হলেও বুদ্ধি দিয়ে বহু অপরাধমূলক কাজের কিনারা করার ক্ষেত্রে এরা গোয়েন্দাদের পরম বন্ধু। রোমিও-জুলিও তার ব্যতিক্রম নয়। এরা জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা দলের একটা বড় অংশ। যে চারটি স্নিফার ডগ সেনাবাহিনীর সঙ্গে তুরস্কে পাড়ি দিয়েছে, তাদের মধ্যে এরাই অন্যতম। বিপর্যস্ত তুরস্কবাসীরও বন্ধু হয়ে উঠেছে রোমিও-জুলি।

[আরও পড়ুন: আমেরিকায় ফের বন্দুকবাজের হামলা, মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ে শুটআউটে মৃত অন্তত ৩]

এদিকে, তুরস্কের মৃতদেহের স্তূপ বৃহৎ থেকে বৃহত্তর হয়ে উঠছে ক্রমশ। নেই সমাধির জায়গা। জমছে লাশের পাহাড়। আজকের তুরস্ক যেন মনে করিয়ে দিচ্ছে করোনা কালের সময়ের কথা। যখন মৃতদেহ সৎকারের অভাবে ক্রমশ জমছিল। মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৩৭ হাজার। এখন আর তাই উদ্ধারকাজ নয়, আশ্রয়হীনদের আশ্রয়ের ব্যবস্থা করায় জোর দিচ্ছে এরদোগান প্রশাসন।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ