Advertisement
Advertisement

Breaking News

তালিবানের বিরুদ্ধে অস্ত্র

আসছে তালিবানের যম ‘কালো ভ্রমর’, আফগানিস্তানে নয়া অস্ত্র আমেরিকার

ভেস্তে গিয়েছে আমেরিকার সঙ্গে তালিবানের শান্তি আলোচনা।

USA is coming up with new drone to combat with Taliban
Published by: Monishankar Choudhury
  • Posted:September 9, 2019 11:12 am
  • Updated:September 9, 2019 11:13 am

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: এবার আফগানিস্তানে তালিবান জঙ্গিদের যম হয়ে উঠবে ‘কালো ভ্রমর’। না, নীহাররঞ্জন গুপ্তের কল্পনাপ্রসূত ভিলেন নয়। মার্কিন সেনার এই ‘কালো ভ্রমর’ বা ‘ব্ল্যাক হর্নেট পার্সোনাল রেকনায়শান্স সিস্টেম’ হচ্ছে একটি নজরদারি ড্রোন। সহজেই জঙ্গিদের গোপন ঘাঁটির হদিশ দেবে এই মিনি ড্রোন।

[আরও পড়ুন: বাণিজ্যে লক্ষ্মীলাভের জন্য লগ্নিকারীদের বেলি ডান্স প্রদর্শন পাকিস্তানের, ভাইরাল ভিডিও]

আফগানিস্তানে এই ড্রোনগুলি পরীক্ষা করে দেখবে ৮২তম এয়ারবর্ন ডিভিশনের ৫০৮তম প্যারাশুট ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের প্রথম ব্যাটালিয়ন। ‘স্টার্স অ্যান্ড স্ট্রাইপস’-এ প্রকাশিত এক রিপোর্ট অনুসারে, সেই দিন বেশি দূরে নেই, যেদিন সব সেনার সঙ্গেই এই মিনি ড্রোন থাকবে। এই ড্রোনগুলি তৈরি করেছে ওরেগন-ভিত্তিক এফএলআইআর সিস্টেমস। ছয় ইঞ্চি লম্বা এই ড্রোনের ওজন মাত্র ৩৩ গ্রাম। প্রতিটি ড্রোনের দুটো ক্যামেরা এবং থার্মাল ইমেজিং ক্যামেরা রয়েছে। এই ড্রোনগুলি অপারেটরের কাছ থেকে ২ কিলোমিটার দূরত্ব পর্যন্ত জায়গা পরীক্ষা করতে পারে এবং এক নাগারে ২৫ মিনিট পর্যন্ত উড়তে পারে। এই সময়টাতে ড্রোনগুলি অপারেটরের কাছে ছবি পাঠাতে পারে। এই ড্রোনগুলি লুকিয়ে থাকা শত্রু ও বিস্ফোরক চিহ্নিত করতে পারবে বলে আশা করা হচ্ছে। সার্জেন্ট রায়ান সুবার্স নামে এক সেনা বিবৃতিতে বলেছেন, ‘এই ধরনের প্রযুক্তি আমাদের জন্য জীবন রক্ষাকারী হিসেবে কাজ করবে, কারণ এটা আমাদেরকে বিপদ থেকে সতর্ক করবে এবং আমাদের নিজেদের মিশন কার্যকর করতে সাহায্য করবে।’

Advertisement

২০১৬ সাল থেকে আমেরিকা তাদের বিশেষ বাহিনীতে ব্ল্যাক হর্নেটের পরীক্ষা শুরু করেছে । এবং ফরাসি ও ব্রিটিশ সামরিক বাহিনীও এফএলআইআর-এর কাছ থেকে এই ড্রোন কিনেছে।  প্রসঙ্গত, সদ্য তালিবানের সঙ্গে আমেরিকার শান্তি আলোচনা ভেস্তে গিয়েছে। গত বৃহস্পতিবারই কাবুলে হামলা চালায় জঙ্গি গোষ্ঠী তালিবান৷ আত্মঘাতী সেই হামলায় মৃত্যু হয় মোট ১১ জনের৷ যাঁদের মধ্যে একজন মার্কিন সেনা আধিকারিকও ছিলেন৷ জানা গিয়েছে, এই হামলার ঘটনার পরেই বেঁকে বসেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ইসরোর চন্দ্রযান মিশনের ভূয়সী প্রশংসা, ভবিষ্যতে একসাথে কাজ করার প্রস্তাব নাসার]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ