Advertisement
Advertisement

Breaking News

UN Smriti Irani

মহিলাদের সুরক্ষা এবং ক্ষমতায়নে দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ করেছে ভারত, রাষ্ট্রসংঘে দাবি স্মৃতির

তাহলে দিন দিন ধর্ষণ যৌন-নির্যাতন বাড়ছে কেন? উঠছে প্রশ্ন।

India recognises the centrality of gender equality says Smriti Irani on 25th Anniversary of the Fourth World Conference on Women |Sangbad Pratidin
Published by: Subhajit Mandal
  • Posted:October 2, 2020 8:50 am
  • Updated:October 2, 2020 8:50 am

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: হাথরাস (Hathras Gang Rape), বলরামপুর, বুলন্দশহর, আজমগড়। গোটা দেশ যখন মহিলাদের উপর হওয়া একের পর এক নৃশংসতার দৃষ্টান্ত দেখে শিউরে উঠছে, তখনই কেন্দ্রীয় নারী ও শিশুকল্যাণ মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি (Smriti Irani) রাষ্ট্রসংঘের সভায় দাবি করলেন, ভারতে সব ‘চাঙ্গা সি।’ ভারত সরকার মহিলাদের ক্ষমতায়ন এবং সুরক্ষার গুরুত্ব বোঝে। আর সেজন্য একের পর এক দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ করেছে।

গতকাল রাষ্ট্রসংঘের (UN) মহিলাদের জন্য আয়োজিত এক কনফারেন্সে বক্তব্য রাখছিলেন স্মৃতি। সেই ভারচুয়াল সভায় কেন্দ্রীয় নারী ও শিশুকল্যাণ মন্ত্রী বলেন,”সংখ্যার বিচারে হয়তো মেয়েরা মানবজাতির অর্ধেক। কিন্তু তাঁদের প্রভাব সমাজের সবক্ষেত্রে। আর ভারতবর্ষে আমরা লিঙ্গসমতা এবং মহিলাদের ক্ষমতায়নের গুরুত্ব বুঝি।” স্মৃতি জানিয়েছেন, ভারত সরকার মহিলাদের সার্বিক উন্নতির জন্য বড়সড় পরিবর্তন এবং সংস্কার করতে পিছপা হচ্ছে না। আর সেটা মহিলাদের জীবন আমূল বদলে দিতে পারে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্ব আমাদের দেশে নারীদের ক্ষমতায়ন এবং তাঁদের নেতৃত্বে উন্নয়নের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ‘মেলেনি বীর্য, ধর্ষণই হয়নি’, হাথরাস কাণ্ডে ফরেন্সিক রিপোর্ট দেখিয়ে বিস্ফোরক দাবি পুলিশের!]

রাষ্ট্রসংঘের সভায় কেন্দ্রীয় মন্ত্রী দাবি করেন,”আজকের ভারত লিঙ্গসমতাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে জানে। আজ সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে লিঙ্গবৈষম্য মূলক সমস্ত রীতিনীতি ছুঁড়ে ফেলে দেওয়া হয়েছে। কর্মক্ষেত্রে নারীদের সুরক্ষা, পারিবারিক হিংসা থেকে মহিলাদের রক্ষা করা, শিশুদের যৌন নির্যাতন বন্ধ করার জন্য বহু আইন এনেছে ভারত সরকার। গত ছ’বছরে ভারত সরকার বেশ কিছু আইনে সংশোধনী এনে নারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করেছে।” কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর দাবি, শুধু ক্ষমতায়ন নয় নারীদের সার্বিক উন্নয়নই লক্ষ্য মোদি সরকারের। কীভাবে দেশের ২০ কোটি মহিলাকে কেন্দ্র আর্থিক ব্যবস্থার অধীনে এনেছে, কীভাবে ডিজিটাল মিডিয়ার মাধ্যমে তাঁদের আর্থিক লেনদেনের স্বচ্ছন্দ বজায় রাখা হচ্ছে, সবই এদিন তুলে ধরেন স্মৃতি। তবে সবকিছুর শেষে একটা প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে, সরকার যদি এত পদক্ষেপই করে থাকবে। তাহলে দেশজুড়ে ধর্ষণ, যৌন নির্যাতনের মতো অপরাধ বাড়ছে কেন?

Advertisement

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ