Advertisement
Advertisement

Breaking News

JP Nadda

‘সোনা পাচারের ঘটনায় জড়িত মুখ্যমন্ত্রীর অফিসও’, কেরল সরকারের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক জেপি নাড্ডা

'সব জায়গায় সোনার রং হলুদ হলেও কেরলে লাল', বামেদের কটাক্ষ বিজেপি সভাপতির।

The colour of gold is yellow everywhere but in Kerala, it is red
Published by: Soumya Mukherjee
  • Posted:July 12, 2020 2:25 pm
  • Updated:July 12, 2020 2:45 pm

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: দুদিন আগেই সোনা পাচারের সঙ্গে নাম জড়িয়েছে কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়নের ব্যক্তিগত সচিবের। তারপর থেকেই দেশের একমাত্র বাম সরকারের সমালোচনায় মুখর হয়েছেন অনেকে। শুরু হয়েছে নানা বিতর্কও। রবিবার দিল্লি থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে একটি অনুষ্ঠান করার সময় তা আরও উসকে দিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডা (Jagat Prakash Nadda)।

রবিবার দুপুরে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কেরলের কাসারগোডে (Kasaragod) বিজেপির জেলা কমিটির  নতুন অফিস ‘ড. শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি মন্দিরম’ -এর উদ্বোধন করেন নাড্ডা। সেই উপলক্ষ্যে বক্তব্য রাখার সময় তাঁর দল বিজেপি ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কেরলের প্রতি একটা আলাদা অনুভূতি আছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। আর সেই জন্যই আবুধাবির মানুষদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের আগে নরেন্দ্র মোদি কেরলের সোনা পাচারের ঘটনা নিয়ে পিনারাই বিজয়নের সরকারের সঙ্গে আলোচনা করেছেন বলেও জানান। কিন্তু, রাজ্যের করোনা সংক্রান্ত হিসেবের মতো সোনা পাচারের বিষয়েও কেরল সরকারের আচরণ সন্দেহজনক বলে অভিযোগ করেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি।

[আরও পড়ুন: অক্সিজেনের ঘাটতিতে সরকারি হাসপাতালে একরাতে চার রোগীর মৃত্যু, অভিযোগে তোলপাড় তেলেঙ্গানা ]

এবিষয়ে কেরলে বাম সরকারকে তীব্র কটাক্ষ করে জেপি নাড্ডা বলেন, “সব জায়গায় সোনার রং হলুদ হলেও কেরলে লাল। মুখ্যমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সচিবের সঙ্গে ওই আয়কর অফিসারের সম্পর্ক কী তা সবাই জানতে চায়? এই বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রীর অফিসে কী রকম উত্তেজনা ছড়িয়েছে তাও আমরা দেখতে পাচ্ছি। প্রধানমন্ত্রী যখন এই বিষয়ে খোঁজখবর নিচ্ছেন তখন মুখ্যমন্ত্রীর তরফে চিঠি দিয়ে জানানো হচ্ছে, তদন্ত চলছে। কোনও সত্যই লুকিয়ে থাকবে না। কিন্তু আমরা বলছি, এই ঘটনার সঙ্গে কেরলের মুখ্যমন্ত্রীর অফিসও জড়িত রয়েছে।”

পিনারাই বিজয়নের সরকারের নিন্দা করার পাশাপাশি চিন নিয়ে প্রশ্ন তোলার জন্য আজ রাহুল গান্ধীকেও ফের আক্রমণ করেন বিজেপি সভাপতি। বলেন, ‘রাহুল গান্ধী এখনও খালি চিনের কথা বলছেন। ভারতের মানুষ জানতে চায়, ডোকালামের ঘটনার সময় উনি কেন চিনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে বৈঠক করেছিলেন। আসলে উনি মানুষকে বোকা বানাচ্ছিলেন। কিন্তু চিনের রাষ্ট্রদূত ছবিগুলি প্রকাশ্য আনার পরেই সবাই সবকিছু জানতে পারে।’ 

[আরও পড়ুন: ‘ড্রাই স্টেট’ গুজরাটে প্রকাশ্যে মদের পার্টি বিজেপি নেতার! অস্বস্তিতে গেরুয়া শিবির]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ