Advertisement
Advertisement

Breaking News

Durga Puja 2023

Durga Puja 2023: দুর্গাপুজোর হোর্ডিং সরাতে কড়া পুরসভা, দৃশ্যদূষণের জন্য দিতে হবে চারগুণ টাকা!

এই মর্মে ইতিমধ্যেই বিজ্ঞাপন সংস্থাগুলিকে চিঠি দিচ্ছে কলকাতা পুরসভা।

Durga Puja 2023: KMC to take Strict action to remove Puja hoardings | Sangbad Pratidin

ফাইল চিত্র

Published by: Suparna Majumder
  • Posted:November 5, 2023 10:53 am
  • Updated:November 5, 2023 10:53 am

স্টাফ রিপোর্টার: বিজয়া দশমীর পর পেরিয়ে গিয়েছে ১০ দিন। এখনও শহরের মুখ ঢেকে রয়েছে বিজ্ঞাপনে। এই দৃশ্য দূষণের জন্য কড়া ব্যবস্থা নিচ্ছে কলকাতা পুরসভা (KMC)। যে সমস্ত সংস্থা এখনও নিজেদের বিজ্ঞাপনের হোর্ডিং খোলেনি, তাদের দিতে হবে চারগুণ টাকা।
এই মর্মে ইতিমধ্যেই বিজ্ঞাপন সংস্থাগুলিকে চিঠি দিচ্ছে পুরসভা।

Durga-Puja-Hoardings
ফাইল চিত্র

শহর ফের নতুন করে সাজাতে সময় বেশি বাকি নেই। আগামী ১২ নভেম্বর কালীপুজো (Kali Puja 2023)। দু’সপ্তাহও বাকি নেই দীপাবলির। পুরসভা চেয়েছিল কালীপুজোর আগে শহরকে আগের চেহারায় ফিরিয়ে দিতে। কিন্তু বিজ্ঞাপন সংস্থার উদাসীনতার জন‌্যই তা সম্ভব হচ্ছে না। কলকাতা পুরসভার মেয়র ফিরহাদ হাকিম জানিয়েছেন, শহরের একাধিক জায়গায় বিজ্ঞাপন না খোলা নিয়ে মেয়র পারিষদ দেবাশিস কুমারের সঙ্গে কথা হয়েছে। মেয়র জানিয়েছেন, শুধু দৃশ‌্য দূষণই নয়। দুর্গাপুজোর (Durga Puja 2023) বিজ্ঞাপনের বাঁশের জন‌্য রাস্তায় একাধিক জায়গায় গর্ত হয়ে রয়েছে। সেই গর্তে পথচারীদের পা পড়লে বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। তাঁর প্রশ্ন, এতদিন ধরে বিজ্ঞাপন কেন থাকবে?

Advertisement

[আরও পড়ুন: ‘লুকিয়ে রাখব না…’, কবে দেখাবেন মেয়ের মুখ? জবাব দিলেন আলিয়া]

যেখানে যেখানে দুর্গাপুজোর বিজ্ঞাপনের হোর্ডিং লাগানো হয়েছিল ২ নভেম্বরের মধ্যে তাদের তা খুলতে বলা হয়েছিল। কিন্তু সে কথায় কান দেয়নি অনেকেই। শুক্রবার রাতে কলকাতা পুরসভার দুটি টিম বেরিয়েছিল অভিযানে। একটি টিম গিয়েছিল শিয়ালদহ থেকে বিধান সরণি হয়ে উত্তরের টালা বারোয়ারি। অন‌্য আরেকটি টিম গিয়েছিল খিদিরপুর বেহালা এলাকায়। পুরসভার আধিকারিকরা জানিয়েছেন, দুটি জায়গাতেই বিক্ষিপ্তভাবে লাগানো রয়েছে হোর্ডিং। যেখানে যেখানে এখনও বিজ্ঞাপনের হোর্ডিং ঝুলছে শুক্রবার রাতেই তা খুলে ফেলা হয়েছে।
দক্ষিণ কলকাতার গড়িয়াহাট, যাদবপুরেও অভিযান চালাবে পুরসভা।

Advertisement

মেয়র জানিয়েছেন, কালীপুজোয় অনেকেই নতুন করে হোর্ডিং লাগান। এতদিন দুর্গাপুজোর বিজ্ঞাপন রাখার কোনও কারণ নেই। মেয়র ফিরহাদ হাকিমের পাড়া চেতলা অগ্রণীতে বড় দুর্গাপুজোর পাশাপাশি কালীপুজোও হয় জাঁকজমকের সঙ্গে। মেয়রের কথায়, “আমি নিজে আমার পাড়ার বিজ্ঞাপনের হোর্ডিং সরিয়ে দিয়েছি।” বিজ্ঞাপন সংস্থাগুলির প্রতি তাঁর বার্তা, শহরের রাস্তার দুপাশ হোর্ডিংয়ের গোডাউন নয়। এখনও যারা হোর্ডিং খোলেনি সেই সমস্ত সংস্থাকে চিঠি দিচ্ছে পুরসভা। হোর্ডিংয়ের জন‌্য প্রতি বর্গফুটে ১৫ টাকা করে দিতে হয় বিজ্ঞাপন সংস্থাকে। যে সমস্ত সংস্থা ২ নভেম্বরের পরেও বিজ্ঞাপন খোলেনি, চারগুণ টাকা দিতে হবে তাদের। অর্থাৎ সময়ে হোর্ডিং না সরানোর জন‌্য প্রতি বর্গফুটে ৬০ টাকা করে দিতে হবে সংস্থাকে।

[আরও পড়ুন: ভারতের ম্যাচের জন্য ইডেন চত্বরে যান নিয়ন্ত্রণ, কোন রাস্তায় চলবে বাস?]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ